শুক্রবার (২৭ এপ্রিল) বিকেল সোয়া ৩টায় সুখবাসপুর তিনসিঁড়ি গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে স্ত্রীর কবরের পাশে তাকে দাফন করা হয়।
জুমা’র নামাজ শেষে দুপুর পৌনে ৩টায় সদর উপজেলার রামপাল ইউনিয়নের তিনসিঁড়ি এলাকার বছিরন নেছা উচ্চ বিদ্যালয় মাঠ প্রাঙ্গণে তার চতুর্থ জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
এর আগে সকাল ১০টায় জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় দ্বিতীয় নামাজে জানাজা ও ১১টায় নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে তৃতীয় জানাজা হয়।
তিনি ৫ম থেকে ৮ম জাতীয় সংসদে মুন্সীগঞ্জ-৩ আসন থেকে সংসদ সদস্য হিসেবে নির্বাচিত হন।
মৃত্যুকালে তিনি দুই ছেলে রেখে গেছেন। বড় ছেলে সাইফুল ইসলাম বিএনপির থিংক ট্যাঙ্ক সংগঠন হিসেবে পরিচিত ‘জি-নাইন’ এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন ও ছোট ছেলে মুনাদির ইসলাম পেশায় ব্যবসায়ী।
বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) দুপুর আড়াইটায় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে ইন্তেকাল করেন শামসুল ইসলাম। বৃহস্পতিবার বাদ মাগরিব গুলশান আজাদ মসজিদে তার প্রথম নামাজে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
পরে রাতে ইউনাইটেড হাসপাতালের হিমঘরে মরদেহ রাখা হয়।
এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের মুক্তিযোদ্ধা বিষয়ক সম্পাদক ও মুন্সীগঞ্জ ৩ আসনের সংসদ সদস্য অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
জানাজায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা, সাবেক উপমন্ত্রী ও জেলা বিএনপির সভাপতি আব্দুল হাই, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ মহিউদ্দিন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আলী আজগর রিপন মল্লিক, প্রমুখ উপুস্থিত ছিলেন।
এছাড়াও ৬ উপজেলার বিএনপির বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন।
বাংলাদেশ সময় ১৫৪২ ঘণ্টা, ২৭ এপ্রিল ২০১৮
আরএ