সোমবার (৭ মে) দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট বদরুদ্দোজা আহমেদ সুজা ও মহাসচিব কাজী আবুল খায়ের এক যুক্ত বিবৃতিতে বলেন, সীমানা নির্ধারণের মত মামুলি বিষয় নিয়ে গাসিক নির্বাচন স্থগিত হয়ে যাওয়ার দায়ভার নির্বাচন কমিশন কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। ইতোপূর্বে ঢাকা উত্তর সিটি নির্বাচনেও একই রকম ঘটনায় নির্বাচন স্থগিত হয়েছে।
নেতারা আরও বলেন, গণতন্ত্র ও দেশের সার্বভৌমত্ব সমুন্নত রাখতে একাদশ সংসদ নির্বাচনটি দেশীয় ও আন্তর্জাতিক মহলে গ্রহণযোগ্য হওয়া অত্যাবশ্যক। এজন্য প্রয়োজন সব দলের অবাধ অংশগ্রহণ। আর এটি সরকার ও নির্বাচন কমিশনের ইতিবাচক ভূমিকাই নিশ্চিত করতে পারে।
তারা আরও বলেন, নির্বাচন কমিশন নির্বাচন সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডারদের সঙ্গে প্রায় দুই মাস মেয়াদী সিরিজ মতবিনিময় জাতিকে একটি সুন্দর নির্বাচনের স্বপ্ন দেখায়। সভাগুলো থেকে একটি সার্থক নির্বাচন আয়োজনে কিছু সুনির্দিষ্ট সুপারিশমালা নির্বাচন কমিশন ও সরকারের কাছে পেশ করা হয়েছিল। কিন্তু এসব সুপারিশমালা বাস্তবায়নে সরকার ও নির্বাচন কমিশনের কোনও ইতিবাচক পদক্ষেপ জনগণ উপলব্ধি করছে না। জনমনে নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন জেগেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫১ ঘন্টা, মে ০৭, ২০১৮
এমএইচ/আরআর