রোববার (২০ মে) রাজধানীর ওয়েস্টিন হোটেলে এ ইফতারের আয়োজন করা হয়।
বিএনপির আমন্ত্রণে ইফতার মাহফিলে যোগ দেন, চীনা রাষ্ট্রদূত জাং জু, ডেপুটি হেড অব মিশন চেন উই, ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রদূত ইউসুফ রামাদান, ভারতীয় হাই কমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা, সৌদি আরব দূতাবাসের উপ-প্রধান আমির বিন ওমর বিন সালেম, যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের উপ- প্রধান জোয়েল রেইফম্যান, ড্যানিশ রাষ্ট্রদূত রেফিকা হাইতা, নেদারল্যান্ড রাষ্ট্রদূত লিওনি এম কুয়েলেনারি, মালদ্বীপের হাই কমিশনার আইসাথ শাহ শাকির, আন্তর্জাতিক রেডক্রসের হেড অব ডেলিগেশন ইখতিয়ার আসনালভসহ, সুইডেন, মরক্কো, তুরস্ক দূতাবাসের প্রতিনিধি উপস্থিত ছিলেন।
বিএনপি নেতাদের মধ্যে ছিলেন স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, জমির উদ্দিন সরকার, জেনারেল অব. মাহবুবুর রহমান, মির্জা আব্বাস, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুল্লাহ আল নোমান, খন্দকার মাহবুব হোসেন, মেজর অব. হাফিজ উদ্দিন আহমেদ, আব্দুল আউয়াল মিন্টু, উপদেষ্টা এনামুল হক চৌধুরী, ইসমাইল জবিউল্লাহ, সাবিহ উদ্দিন আহমেদ, সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ, আন্তর্জাতিক সম্পাদক মাসুদ আহম্মেদ তালুকদার, অন্যদের মধ্যে ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী, ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ, ড. মাহবুব উল্লাহ।
দলের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে আগত অতিথিদের রমজানের শুভেচ্ছা জানান মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এসময় তিনি বলেন, আমি নিশ্চিত আপনারা আজ আমাদের চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার অনুপস্থিতি উপলব্ধি করছেন। তিনি একটি পরিত্যক্ত জেলখানার চার দেয়ালের মধ্যে কঠিন সময় পার করছেন। তাকে একটি মিথ্যা বানোয়াট মামলায় কারাবন্দি করে রাখা হয়েছে। তিনি ন্যায় বিচার থেকেও বঞ্চিত।
দেশের বর্তমান অবস্থা তুলে ধরে তিনি বলেন, আমরা যদি দেশে একটি অংশগ্রহণমূলক সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে না পারি তাহলে দেশের গণতন্ত্র ধংস হবে। দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও আমাদের উদ্বেগ আমরা বিদেশি বন্ধুদের সঙ্গে শেয়ার করলেও বুঝি আমাদের সংগ্রাম নিজেদেরই চালিয়ে যেতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৪ ঘণ্টা, মে ২০, ২০১৮
এমএইচ/এএ