শুক্রবার (১ জুন) রাত সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার নাপিতখোলা মোড় এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। খবর ছড়িয়ে পড়ার পরই জাহাঙ্গীরের অনুসারী যুবলীগের নেতা-কর্মীরা প্রায় আধঘণ্টা ময়মনসিংহ-টাঙ্গাইল মহাসড়ক অবরোধ করেন।
দলীয় সূত্র জানায়, বেশ কিছুদিন ধরেই স্থানীয় উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর আলম ও জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহাবুবুল আলম মনি’র মাঝে দ্বন্দ্ব চলে আসছে। এর জের ধরেই গত বৃহস্পতিবার (৩১ মে) দু’পক্ষের মাঝে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে।
শুক্রবার রাত সোয়া ৯টার দিকে জাহাঙ্গীর আলম নাপিতখোলা মোড় এলাকায় যাওয়ার পথে তাকে লক্ষ্য করে বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে তিনটি তাজা ককটেল উদ্ধার করে।
জাহাঙ্গীর আলম সাংবাদিকদের জানান, মুখ বেঁধে আসা দুর্বৃত্তরা অবস্থায় আমাকে লক্ষ্য করে ৯টি ককটেল হামলা করেছে। আমার প্রতিপক্ষ জ্যেষ্ঠ যুগ্ম-আহ্বায়ক মাহবুবুল আলম মনি’র লোকজনই এ হামলা চালিয়েছে। এরাই আবার শহরের নন্দীবাড়ী এলাকায় জালাল উদ্দিন নামে এক যুবলীগ কর্মীকে কুপিয়ে আহত করে।
এ বিষয়ে মুক্তাগাছা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহমেদ বাংলানিউজকে জানান, কে বা কারা ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে তা আমরা তদন্ত করে দেখছি। ঘটনাস্থল থেকে আমরা তিনটি অবিস্ফোরিত ককটেল উদ্ধার করেছি।
বাংলাদেশ সময়: ০২২৬ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০১৮
এমএএএম/এইচএ/