মঙ্গলবার (৪ সেপ্টেম্বর) দিনগত রাতে এ অভিযান চালানো হয়।
আটক নেতাকর্মীরা হলেন- গাংনী উপজেলার বাঁশবাড়িয়া গ্রামের আক্তার হোসেন (৪৬), গাঁড়াডোব গ্রামের পুকুরপাড়ার আজগর আলীর ছেলে আহসানুল হক (৩২), একই গ্রামের জলিবিল পাড়ার আব্দুল কুদ্দুছের ছেলে মিন্টু মিয়া (২৬), এলাঙ্গী গ্রামের নজরুল ইসলাম (৫০), সের আলী (৫০), ভবানীপুর গ্রামের আলী হোসেনের ছেলে রায়হান কবীর (২৫), বেতবাড়িয়া গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে রাশেদুজ্জামান রনি (২৮), গজাড়িয়া হেমায়েতপুর গ্রামের রবিউল ইসলামের ছেলে জাফর ইকবাল তরুণ (৩৫), শালদহ গ্রামের মইজদ্দিন (৫৫), কসবা গ্রামের মাঝেরপাড়ার আব্দুল মজিদ (৫৫), জালশুকা গ্রামের সোনাহার (৪৬), দুর্লভপুর গ্রামের করমদী মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক ও স্থানীয় মসজিদের ইমাম ইলিয়াছ আলী (৪৭), সাহারবাটি গ্রামের শুকুর আলীর ছেলে আব্দুল খালেক (৩৮), রাধাগোবিন্দপুর ধলা গ্রামের আতর আলীর ছেলে বাবুল হোসেন ((৪৫), রেজাউল হক (৫৬), নিশিপুর গ্রামের শফিকুল ইসলাম (৪৮), দেবীপুর গ্রামের রফিকুল ইসলাম (৪৫), কাজীপুর ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারি ও কাজীপুর গ্রামের বাসিন্দা খবির উদ্দীন (৬৫), কোদাইলকাটী গ্রামের জাকারিয়া হক (৪৫), তেতুলবাড়িয়া কারিগরপাড়া এলাকার জুলফিকার আলী যদু (৪০), করমদী গ্রামের বহলপাড়ার আব্দুল হামিদ (৪২), বাওট গ্রামের আরিফুল ইসলাম (২৫) এবং তেতুলবাড়িয়া গ্রামের মোশাররফ হোসেন (৩৫)।
পুলিশ জানায়, রাতে পাকুড়িয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে সরকার বিরোধী অন্দোলন চাঙ্গা করতে নাশকতার পরিকল্পনা করছিলেন বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীরা। খবর পেয়ে পুলিশ সেখানে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে। এসময় তাদের কাছ থেকে ১৩টি হাতবোমা ও ৬০টি চকলেট উদ্ধার করা হয়।
তাদের বিরুদ্ধে বিস্ফোরক আইনে মামলা দিয়ে বুধবার সকাল ১০টার দিকে আদালতের মাধ্যমে মেহেরপুর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৫৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৫, ২০১৮
এসআই