সূচকের পাশাপাশি কমেছে লেনদেন ও বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম। এর ফলে কমেছে বাজার মূলধনও।
এরই ধারাবাহিকতায় রোববারও ডিএসইতে সূচকের ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতায় দিনের লেনদেন শুরু হয়ে চলে বেলা ১১টা পর্যন্ত। এ সময় ডিএসইর প্রধান সূচক ৫০ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়ায় ৫ হাজার ৬৩০ পয়েন্টে। এরপর শেয়ার বিক্রি চাপে শুরু হয় সূচক পতন। যা দিনের বাকি লেনদেন পর্যন্ত অব্যাহত ছিলো। দিন শেষে দুই বাজারে দরপতন হয়েছে।
ডিএসইর তথ্য মতে, রোববার বাজারে ৭ কোটি ১২ লাখ ৬৬ হাজার ১৫৬টি সিকিউরিটিজের হাতবদল হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ২২৪ কোটি ৫৩ লাখ ৬৭ হাজার টাকা। এর আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিলো ৩৮৮ কোটি ২১ লাখ টাকার। তার আগের কার্যদিবস লেনদেন হয়েছিলো ৩৫০ কোটি ৮ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
ডিএসই’র তিন সূচকের মধ্যে ব্রড ইনডেক্স আগের কার্যদিবসের চেয়ে ১০ দশমিক ৩৯ পয়েন্ট কমে ৫ হাজার ৫৭০ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। প্রধান পাশাপাশি ডিএস-৩০ মূল্যসূচক ৬ দশমিক ৯১ পয়েন্ট কমে ২ হাজার ৭৫ পয়েন্টে এবং শরিয়াহ্ সূচক ২ দশমিক ২৫ পয়েন্ট কমে ১ হাজার ৩১৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
ডিএসইতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১১১টির, কমেছে ১৬৩টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৬৩টির।
অন্যদিকে সিএসইতে সার্বিক সূচক আগের কার্যদিবসের চেয়ে ৩৭ দশমিক ৯১ পয়েন্ট কমে ১০ হাজার ৩৭৬ পয়েন্টে অবস্থান করছে। এদিন সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১৬ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ৬৪টির, কমেছে ১২৭টির, আর অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৫ ঘণ্টা, মার্চ ২৫,২০১৮
এমএফআই/জেডএস