পাশাপাশি বেড়েছে বেশির ভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম ও লেনদেন। এর আগে টানা চার কার্যদিবস পর গত সোম ও মঙ্গলবার দুই দিন দরপতন হয়েছিল।
বুধবার সকাল সাড়ে ১০টায় সূচকের তেজিভাবের মধ্য দিয়ে ডিএসইতে দিনের লেনদেন শুরু হয়ে চলে সকাল ১১টা পর্যন্ত। এসময় সূচক বাড়ে ৩৯ পয়েন্ট। এরপর শেয়ার বিক্রির চাপে শুরু হয় সূচকের ওঠা-নামা। যা দিনের লেনদেনের শেষ পর্যন্ত অব্যাহত ছিল। এদিন প্রকৌশল, বিমা, আর্থিক খাতের বেশিরভাগ কোম্পানির শেয়ারের দাম বাড়ায় পুঁজিবাজারে উত্থান হয়েছে বলে মনে করেন বাজার সংশ্লিষ্টরা।
ডিএসই’র তথ্যমতে, বুধবার ১৭ কোটি ৩১ লাখ ৩১ হাজার ৮৬০টি সিকিউরিটিজের হাতবদল হয়েছে। এতে লেনদেন হয়েছে ৭০৩ কোটি ৫১ লাখ ৯৯ হাজার টাকা। এর আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৩৯ কোটি ৪২ লাখ তিন হাজার টাকা। তারও আগের দিন লেনদেন হয়েছিল ৬৮৬ কোটি নয় লাখ ৯৮ হাজার টাকার।
ডিএসই’র তিন সূচকের মধ্যে প্রধান সূচক (ব্রড ইনডেক্স) আগের দিনের চেয়ে ১৭ দশমিক ৭৬ পয়েন্ট বেড়ে পাঁচ হাজার ৪২৯ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি ডিএস-৩০ মূল্য সূচক ২ দশমিক ৮৮ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ৯৬৮ পয়েন্টে এবং শরিয়াহ সূচক ৬ দশমিক ২৮ পয়েন্ট বেড়ে এক হাজার ২৬৬ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
এতে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৯১টির, কমেছে ১০৭টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৪১টির।
এদিকে, সিএসই’র সার্বিক সূচক আগের দিনের চেয়ে ৩৯ পয়েন্ট বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ হাজার ৯২ পয়েন্টে। বুধবার সিএসই’তে লেনদেন হয়েছে ৭৪১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। এর আগের দিন হয়েছিল পাঁচ কোটি ৭৫ লাখ ৯৫ হাজার টাকা।
এ বাজারে লেনদেন হওয়া কোম্পানির মধ্যে দাম বেড়েছে ১৫০টির, কমেছে ৬৮টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩২টির।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৯ ঘণ্টা, জুন ২৭, ২০১৮
এমএফআই/টিএ