ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

খেলা

বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের সাতসতের

স্পোর্টস করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৯৩৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৫
বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের সাতসতের

ঢাকা: আর মাত্র আটদিন পড়ে মাঠে গড়াবে বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপের খেলা। এখন দেশে আসেনি কোচ লোডভিক ডি ক্রুইফ।

সেই সাথে জোর প্রস্তুতি চলছে টুর্নামেন্টটির। টুর্নামেন্টের ভেন্যুগুলো অনেকটাই উপযোগী খেলার জন্য। ওদিকে, আন্দোলনরত রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের কার্যক্রম স্থগিতের প্রস্তাব দিয়েছে বাফুফে সভাপতি। সর্বশেষ সমাপনী অনুষ্ঠানে থাকছে নজরকাড়া আঁতশবাজি চমক।

টুর্নামেন্টের ভেন্যুগুলোর অবস্থা: টুর্নামেন্টের ভেন্যু দুটির সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ বলেন, ‘আমরা মাঠগুলো নিয়ে কাজ করছি। টুর্নামেন্টের মূল ভেন্যুর বাইরেও ঢাকা এবং সিলেটে ৩ টি করে প্র্যাকটিস ভেন্যু নিশ্চিত করা হবে। ঢাকার জন্য আমরা ইতোমধ্যে বাফুফের আর্টিফিসিয়াল টার্ফ, শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাব লিমিটেডের মাঠ, রহমগঞ্জ মুসলিম ফ্রেন্ডস সোসাইটির মাঠ এবং ব্রাদার্স ইউনিয়নের মাঠ। এই চারটি মাঠ প্রাথমিকভাবে নিশ্চিত করেছি। ’

চলছে ফ্লাডলাইট সংস্কারের কাজ: সিলেট টুর্নামেন্টের আয়োজনের জন্য এখন প্রধান প্রতিবন্ধকতা হচ্ছে ফ্লাডলাইট । সিলেট জেলা স্টেডিয়ামে যে পরিমাণ ফ্লাডলাইটের দরকার, তা এখন পর্যন্ত যোগাড় করা সম্ভব হয়নি। তবে টুর্নামেন্ট শুরুর আগে ফ্লাডলাইটের ব্যবস্থা হয়ে যাবে বলে জানান সাধারণ সম্পাদক। একই অবস্থা বঙ্গবন্ধু স্টেডিয়ামের ফ্লাডলাইটেরও।

আন্দোলনরত রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রস্তাব: দেশের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন খুব একটা সুবিধের নয়। এ অবস্থায় বঙ্গবন্ধু গোল্ডকাপ আয়োজন করাটা কতটা নিরাপদ? ‘বিষয়টি নিয়ে বাফুফে সভাপতি কাজী মোঃ সালাউদ্দিন আন্দোলনরত রাজনৈতিক দলগুলোকে তাদের বিভিন্ন কার্যক্রমগুলো স্থগিত করার অনুরোধ জানানোর কথা আছে বলে শুনেছি। ’ জানান বাফুফে সাধারণ সম্পাদক আবু নাইম সোহাগ।   

সমাপনীতে থাকছে আঁতশবাজি: টুর্নামেন্টের উদ্বোধন আর সমাপনীতে আকর্ষণীয় আনুষ্ঠানিকতা রাখার পরিকল্পনা আছে বাফুফের। ৮ ফেব্রুয়ারি বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে চ্যাম্পিয়ন দলের হাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ট্রফি তুলে দেয়ার পরই শুরু হবে জাঁকজমক অনুষ্ঠান। যার অন্যতম আকর্ষণ হবে আঁতশবাজি।

সিলেটে উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হবে ৩০ মিনিটের। সমাপনীতে ম্যাচের বিরতির সময় মাঠে চারদিকে ঘুরে গান গাইবেন দেশের প্রখ্যাত কন্ঠশিল্পীরা। থাকবে পারফরমারদের শারীরিক কসরত। সমাপনী অনুষ্ঠান হবে সর্বোচ্চ ৩০-৩৫ মিনিটের। এর মধ্যে ১৫ মিনিটের মতো হবে আঁতশবাজি।

বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৪ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২১, ২০১৫

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।