বাংলাদেশ হকি ফেডারেশনের (বাহফে) বর্তমান সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাদেকের দাবি, নির্বাচন হওয়ার পর এ বিষয় সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে হকির এই মাদার সংস্থাকে।
তারপরও দু’বছর আগের তথ্যই এখনও বহাল আছে।
২০১৫ সালে খাজা রহমতউল্লাহ সাধারণ সম্পাদকের পদ ত্যাগ করেন। সেই পদে স্থলাভিষিক্ত হন আব্দুস সাদেক। সভাপতি হিসেবে বহাল ছিলেন বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল আবু এসরার।
এরই মধ্যে বাহফের দ্বিতীয়বারের মতো সাধারণ সম্পাদক হয়েছিলেন বাংলাদেশ জাতীয় হকি দলের প্রথম অধিনায়ক আব্দুস সাদেক। এর আগে ১৯৮২-৮৫ মেয়াদেও তিনি ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
বাহফের সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাদেক এই বিষয়ে জানান, ‘সাধারণ সম্পাদক হওয়ার পরপরই নির্বাচিত হওয়ার বিষয়ে এশিয়ান হকি ফেডারেশন ও আন্তর্জাতিক হকি ফেডারেশনকে অবহিত করা হয়েছিল। তারপরেও কীভাবে তারা তথ্য হালনাগাদ করেনি সেটা বুঝতে পারছি না। এছাড়া বিমানবাহিনীর প্রধান হিসেবে এয়ার ভাইস মার্শাল আবু এসরার নিযুক্ত হওয়ার পর এই তথ্যটি জানানো হয়েছিল কিনা তা মনে পড়ছে না। যতদূর মনে পড়ে, জানানো হয়েছিল। ’
ওয়েবসাইটে এফআইএইচের অফিসিয়াল ওয়েবেসাইটে সভাপতি হিসেবে দেখানো হচ্ছে বিমানবাহিনীর সাবেক প্রধান মোহাম্মদ এনামুল বারীর নাম। যদিও ২০১৫ সালের ১২ জুন এয়ার ভাইস মার্শাল আবু এসরার তার স্থলাভিষিক্ত হয়েছেন তিন বছরের মেয়াদে।
দুই বছর পেরিয়ে গেলেও এখনও সেই আগের তথ্যই বহাল আছে ওয়েবসাইটে। নতুন করে তথ্য সংযোজনের কাজটি করছে না হকির মাদার সংস্থা এফআইএইচ।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৫ ঘণ্টা, ১৩ মার্চ ২০১৭
জেএইচ/এমআরপি