পাশাপাশি বড় ধরনের শাস্তি পেল ব্রাজিলের অলিম্পিক সংস্থাও। তাদের নির্বাসনে পাঠালো আন্তর্জাতিক অলিম্পিক কমিটি (আইওসি)।
২০০৯ সালে কোপেনহেগেনে আইওসির সভায় ২০১৬’র অলিম্পিক আয়োজক দেশের নাম চূড়ান্ত করা হয়েছিল, সেই সভায় নুজম্যান সেনেগালের প্রতিনিধিদের প্রায় বিশ লাখ ডলার ঘুষ দিয়েছিলেন, যাতে তারা রিও ডি জেনেইরোর পক্ষে ভোট দেয়।
২০১৬’র অলিম্পিক আয়োজন করতে শিকাগো, মাদ্রিদ ও টোকিওকে হারায় রিও। ঘুষের অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগে গত বৃহস্পতিবার আরও গ্রেফতার করা হয় রিও অলিম্পিক আয়োজক কমিটির সিইও লিওনার্দো গ্রিনারকে।
নুজম্যানের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, গত দশ বছরে তার সম্পত্তির পরিমান ৪৫৭ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এবং কীভাবে এই বৃদ্ধি ঘটল, তার কোনো স্পষ্ট প্রমাণ নেই পুলিশের কাছে। তিনি তার এই অবৈধ সম্পত্তি বিদেশি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লুকিয়ে রাখারও চেষ্টা করেছেন বলে অভিযোগ আছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪৭ ঘণ্টা, ০৭ অক্টোবর, ২০১৭
এমএমএস