এবারের ১৪ ফেব্রুয়ারি অন্যান্য বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের চেয়ে একটু আলাদা। কারণ ওইদিন শুরু হতে যাচ্ছে বিশ্বকাপ ক্রিকেট।
নিপুণ
খেলাধূলা নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা খুব একটা ভালো না। কারণ স্কুলে থাকা অবস্থায় খেলাধূলায় সবসময় শুন্য পেতাম। তবে খেলা দেখা আমার কাছে আনন্দের বিষয়। একসময় খালেদ মাসুদ পাইলটের খেলা খুব উপভোগ করতাম। এখন আমার প্রিয় ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান। সাকিব এবং এবারের দলের সব ক্রিকেটারের জন্য রইলো শুভকামনা। সবাই মিলে টিম বাংলাদেশ হিসেবে খেলুক। আশা করি এবার এক নম্বর হবে রয়েল বেঙ্গল টাইগারা।
কুসুম সিকদার
আমার চোখে ক্রিকেটার সাকিব আল হাসান আর তামিম ইকবাল সেরা। মাঠে তাদের নৈপুণ্য আমাকে মুগ্ধ করে। আমার বিশ্বাস, এবারের বিশ্বকাপে তারা ভালো করবে। আর বাংলাদেশও ক্রিকেটে নতুন রেকর্ড গড়বে। এবারের বিশ্বকাপ দলের প্রতি অনেকের মতো আমারও এ প্রত্যাশা। সাকিব-তামিমের পাশাপাশি দলের অন্য খেলোয়াড়দের জন্য রইলো শুভেচ্ছা।
জান্নাতুল ফেরদৌস পিয়া
বাংলাদেশের খেলা মানেই অন্যরকম উত্তেজনা কাজ করে আমার মধ্যে। পছন্দ করি এমন কোনো খেলোয়াড়ের কথা আলাদাভাবে বলতে চাই না। কারণ একেক দিন একেকজন ভালো খেলেন। যে ভালো খেলে আমি তারই পক্ষে। বিশ্বকাপে অবশ্যই সারাদেশের মতো আমিও তাদেরকে সমর্থন জানাবো। এবারের বিশ্বকাপে তারা সম্মানজনক ফল করবে, এই প্রত্যাশা করতেই পারি।
মৌসুমী হামিদ
আমি স্টেডিয়ামে গিয়ে ক্রিকেট খেলা দেখা উপভোগ করি। তবে অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে গিয়ে বিশ্বকাপ দেখা হবে কি-না জানি না। সশরীরের না থাকলেও বাংলাদেশ দলের কাছে আমাদের সবার মনটা পড়ে থাকবে। এই দলের ক্রিকেটারদের মধ্যে এখন সাকিব আল হাসান ও মাশরাফি বিন মর্তুজাকে সবচেয়ে বেশি ভালো লাগে। তারা দেখতে যেমন আকর্ষণীয়, তেমনি তারা খেলেনও ভালো। তাদের খেলা সত্যিই দৃষ্টিনন্দন। দু’জন পুরো টুর্নামেন্টে ভালো খেলুক।
পরীমনি
ক্রিকেট আমি ভালো বুঝি না। তবে মাশরাফি বিন মর্তুজার খেলা আমার বেশ ভালো লাগে। তিনি এবার বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক। তার নেতৃত্বে দল ধারাবাহিকভাবে জিতবে, এ প্রত্যাশা করছি। অন্য ক্রিকেটারদের মধ্যে তামিম ইকবালকেও ভালো লাগে। একটি বিজ্ঞাপনে তার আওড়ানো ‘এখন না পটালে কখন?’ সংলাপটি আমার বেশ পছন্দের। মাশরাফি-তামিমের মতো এবারের দলের মেধাবী ক্রিকেটাররা বিজয় ছিনিয়ে আনবে এই বিশ্বাস আছে।
বাংলাদেশ সময় : .২০৫৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১১, ২০১৫