বাংলাদেশ-ভারত সিরিজ
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে সিরিজ ইতোমধ্যেই নিজেদের করে নিয়েছে বাংলাদেশ। এখন হাতছানি দিয়ে ডাকছে ভারতকে হোয়াইটওয়াশ করার সুযোগ। যেটি আগে
চট্টগ্রাম থেকে : দুই ম্যাচেই ছড়িয়েছে রোমাঞ্চ। কিন্তু শেষে নিয়তি হয়েছে একই। ভারতের হার ও বাংলাদেশের জয়। প্রথমটিতে মোস্তাফিজুর
চট্টগ্রাম থেকে : দুই ম্যাচেই নায়ক মেহেদী হাসান মিরাজ। দুটিতেই জয় বাংলাদেশের। এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করেছে লিটন দাসের দল।
এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ জিতে নিয়েছে বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচে শেষ উইকেট জুটিতে ৫১ রানের অবিশ্বাস্য জুটি গড়ে দলকে জেতান মেহেদী হাসান
অবিশ্বাস্য এক সিরিজই কাটাচ্ছেন মেহেদী হাসান মিরাজ। বোলার হিসেবে তার সবসময়ই ভালো পারফরম্যান্স ছিল। কিন্তু ব্যাট হাতে নিজেকে
প্রথম ইনিংসের শেষে জয়-পরাজয়ের সমীকরণ নেই। উত্তাপও তাই থাকে না খুব একটা। তবুও শেরে বাংলায় ছড়ালো অদ্ভূত এক রোমাঞ্চ। মেহেদী হাসান
ব্যাটিংয়ে বিপদে পড়েছিল বাংলাদেশ। পরে দারুণ জুটিতে ভালো সংগ্রহ এনে দেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। এই দুজনের জুটিতে
শার্দুল ঠাকুর করলেন ফুল টস। মিড অনের দিকে ঠেলে দিয়েই দৌড় শুরু করলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। এরপর তার মুখের কোণায় ফুটে উঠলো আলতো হাসি,
‘কিছুদিন থাকে, যখন যা ইচ্ছে তাই করা যায়’, বলা হয় এমন। মিরাজ অবশ্য আটকে থাকলেন না একদিনে। দুদিন আগে অবিশ্বাস্য এক ইনিংস খেলে দলকে
আগের ম্যাচে ব্যাট হাতে রান পাননি। দ্বিতীয়টিতে দলের জন্য ভরসা হতে পারেন রোহিত শর্মা। সিরিজ বাঁচানো এই ম্যাচ তো বটেই ভারতীয়
এনামুল হক বিজয়কে দেখে মনে হচ্ছিল আছেন ছন্দে। ফ্লিক করেছিলেন, খেলেছিলেন দৃষ্টনন্দন কাভার ড্রাইভও। কিন্তু টানা দুই বাউন্ডারি
অনেকটা চমকে দিয়েই টস জিতে বাংলাদেশ বেছে নিলো ব্যাটিং। প্রথম ওভার থেকে এলো কেবল এক রান। এরপর দারুণ দুই বাউন্ডারি হাঁকিয়েছিলেন
ম্যাচ জিতলেই সিরিজ জয়ের হাতছানি। ভারতের বিপক্ষে এমন সুযোগ মিলে না খুব একটা। প্রথম ম্যাচে অবিশ্বাস্য জয়ে এখন দ্বিতীয়টিতে জিতলেই
আগের ম্যাচে খেলেছিলেন দেড়শ ছাড়ানো ইনিংস। পিছিয়ে যাওয়া দলকে এনে দিয়েছেন ড্র। জাকির হাসান রান পেলেন আরও একবার। জাতীয় দলের টেস্ট
ক্রিকেটের প্রতি বাংলাদেশের মানুষের ভালোবাসার প্রকাশ দেখা গেছে বরাবরই। ফুটবল বিশ্বকাপের উন্মাদনার ভেতরই শুরু হয়েছে ভারতের