শনিবার (১১ এপ্রিল) বিকেলে ছায়ানটের ছায়ানট সভাপতি সনজীদা খাতুন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিবৃতিতে সনজীদা খাতুন বলেন, পাকিস্তানি আমলের বৈরী পরিবেশে বাঙালির আপন সত্তার স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা আর মানবকল্যাণের ব্রত নিয়ে ১৯৬১ সালে ছায়ানটের জন্ম।
তিনি বলেন, করোনা ভাইরাসের আক্রমণে বিশ্বমানব আজ বিপর্যস্ত। বিনাযুদ্ধ আত্মসমর্পন করে না মানবজাতি। লড়াই চলছে, পাশাপাশি চলছে বিপন্ন মানবসমাজকে জাগিয়ে রাখার, বাঁচিয়ে রাখার অনন্ত প্রয়াস। এই জীবনযুদ্ধে মনোবল অটুট রাখা অনিবার্য। তাই নতুন বঙ্গাব্দকে স্বাগত জানানো এখন আর উৎসব নয় বরং জীবনযুদ্ধ জয়ের শপথ। তাই পিছু না হটে নববর্ষ বরণে ছায়ানট আয়োজন করেছে উজ্জীবনী সুরবাণীর।
বিবৃতি জানানো হয়, বাংলাদেশ টেলিভিশনের সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে নবসজ্জার অনুষ্ঠান প্রচারিত হবে পহেলা বৈশাখ ভোর সাতটা থেকে। বাংলাদেশ টেলিভিশনের কাছ থেকে সকল বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এ অনুষ্ঠানের ফ্রেশ ফিড পাবে।
অনুষ্ঠান সাজানো হয়েছে সাম্প্রতিক নানা বর্ষবরণের অনুষ্ঠানের নির্বাচিত গান এবং বর্তমান সংকটের প্রেক্ষাপটে ছায়ানট সভাপতি সনজীদা খাতুনের সমাপনী কথন দিয়ে, যা বিটিভি ছাড়াও ছায়ানটের ই্উটিউব চ্যানেলেও সম্প্রচারিত হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৩ ঘণ্টা, এপ্রিল ১১, ২০২০
ডিএন/এজে