এদিন বেলা ১১টার পর গ্রন্থমেলার দ্বার উন্মুক্ত করা হয়। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বইপ্রেমীদের পদচারণা দেখা যায়।
অভিভাবকদের সঙ্গে আসা শিশুদের বরাবরের মতো ঘুরে ঘুরে বই কিনতে দেখা যায়। বাবা, মায়ের সঙ্গে হাঁটছিলো আদিব। তাম্রলিপি স্টলের সামনে দিয়ে যেতেই দৌড়ে বললেন, মা আমি বই কিনবো। রং দেখে একটা ভূতের বই পছন্দ করে কিনেও ফেলে সে। জানতে চাইলে বাংলানিউজকে আদিবের বাবা রকিবুল ইসলাম বলেন, বিকেলে শেষ দিন হিসেবে লোকজন বেশি আসবে। তাকে (আদিব) নিয়ে হাঁটা যাবে না। এজন্য সকালে আসা। বইয়ের তালিকা করে এসেছি। সব কিনে ফিরবো।
স্টলগুলোতে তেমন ভিড় ছিল না। অন্যপ্রকাশের বিক্রয়কর্মী আজিজুল হক বাংলানিউজকে বলেন, শুক্রবার (০১ মার্চ) বিক্রি ভালো হয়েছে। সকালে লোকজন কম আসছে। আশা করি বিকেলে খুব ভালো বিক্রি হবে।
তবে শেষ দিন হওয়ায় মেলায় ভাঙনের সুর বাজছে। কিছু কিছু স্টল তাদের বইগুলো গুছিয়ে ফেলছে। আবার অনেকে বই নিয়ে যাচ্ছেন। নিরাপদ সড়ক চাই স্টলে থাকা হুমায়ূন আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন, বই কেনার নেশা আছে যাদের তারা বিকেলে অবশ্যই আসবেন।
এএইচ ডেভেলপমেন্ট পাবলিশিং হাউসের বিক্রয়কর্মী করিমা আক্তার বাংলানিউজকে বলেন, সকাল থেকে তেমন বিক্রি হয়নি। বিকেলে আশা করছি বেশ ভালো বিক্রি হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৪ ঘণ্টা, মার্চ ০২, ২০১৯
এসকেবি/জেডএস