পর্যটন
নাফাকুম (রেমাক্রী, বান্দরবান) থেকে ফিরে: গহিন অরণ্যের ভেতর দুর্গম পথ। কখনো ছোট ঝিরির প্রবাহের কারণে শ্যাওলা জমে পাথরের খাঁজ কাটা পথ
শৈলপ্রপাত ঘুরে: পানি প্রবাহের পুরোটা জুড়েই শ্যাওলা জমে আছে। বুঝে ওঠার উপায় নেই এটি খুবই পিচ্ছিল, কিন্তু পা দিলেই অবস্থা বেগতিক!
জেলা প্রশাসকের (বান্দরবান) সম্মেলন কক্ষ থেকে: প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের লীলাভূমি তিন পার্বত্য জেলার পর্যটন সম্ভাবনা নিয়ে বাংলানিউজের
বান্দরবার (থানচি ঘুরে): পৌঁছাতেই দিন যাবে, খরস্রোতা নদীর বিপরীতে নৌকা, বড় বড় পাথর, যে কোনো সময় ঘটতে পারে দুর্ঘটনা। বিদ্যুৎ নেই, মোবাইল
কেওক্রাডং, বান্দরবান থেকে: রুমা বাজার থেকে দুঃস্বপ্নের মতো খারাপ সড়ক ১১ মাইল পর্যন্ত। এখান থেকে উত্তরে নেমে যাওয়া খাঁড়া ঢাল বাইতে
জাদিপাইয়ের মুগ্ধতায়.... পাসিং পাড়া থেকে উঁকি দিলেই চোখে পড়বে জাদিপাই পাড়া। কনান রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের পাশ দিয়ে যে রাস্তাটি নেমে
বান্দরবান থেকে: বগালেক থেকে কেওক্রাডংয়ের সর্বোচ্চ চূড়ার পথে পা বাড়ানো ট্রাভেলারদের পাহাড়ে পথে পথে বিশ্রাম নিতে হয়। পাহাড়ি পথ বেয়ে
বগালেক (বান্দরবান) ঘুরে: একাগ্রচিত্ত, হাতের সূক্ষ্ম কারুকাজের সঙ্গে দৃঢ় মনোভাবে তৈরি হচ্ছে এক একটি চাদর। সুনিপুণ নকশায় ফুটিয়ে তোলা
থানচি থেকে: দুর্গম এলাকায় আলোচিত পর্যটন স্পট নাফাকুম, রেমাক্রিতে তরুণ পর্যটকরাই বেশি আসেন বলে জানিয়েছেন থানচি থানার ভারপ্রাপ্ত
ঢাকা: বান্দরবানের অনিন্দ্য সুন্দর প্রাকৃতিক একটি লেক প্রান্তিক লেক। লেকটির মোট আয়তন ৬৮ একরের মধ্যে শুধু জলাভূমির আয়তন ২৫ থেকে ৩০
কেওক্রাডং থেকে: বগালেক থেকে কেওক্রাডংয়ের উদ্দেশে যখন রওয়ানা হই তখন তপ্ত রোদ। সবার ঘাম ঝরছিল বৃষ্টির মতো। ১ হাজার ফুট থেকে থেকে
কেওক্রাডং, রুমা, বান্দরবান থেকে: তপ্ত মরুভূমিতে বটবৃক্ষ যেমন, ৩১শ' ৭২ ফুট উঁচু কেওক্রাডং পর্বতের চূড়া আরোহণের পথে ১৬শ' ফুট বেয়ে
বগালেক (বান্দরবান) থেকে: এগারো মাইল (জায়গার নাম) এলাকায় ল্যান্ড ক্রজার যখন নামিয়ে দিলো তখনই তেজ হারিয়ে পাহাড়ের কোলে সূর্য্যিমামা।
মেঘলা পর্যটন কমপ্লেক্স (বান্দরবান) থেকে: মূল ফটকে বেশ বড় করে ‘মেঘলা, সেবাধর্মী পর্যটন কেন্দ্র’ লেখা দেখে খানিকটা অবাক লাগলো।
মাতামুহুরী নদী ঘুরে এসে: দূর থেকেই নৌকায় বসে নদীপাড়ের বাঁকের টিলার লম্বা গাছের মাথায় শ্বেত শুভ্র পাখির অস্ত্বিত্ত বোঝা গেল। বাঁকের
থানচি, বান্দরবান থেকে: থানচি ব্রিজের কাছেই সুদৃশ্য শত শত পাথর দিয়ে সাজানো গিরিপথ। নাম না জানা এক ঝরনা থেকে গোলাকৃতি পাথরের ফাকে ফাকে
বান্দরবান থেকে: পর্যটকরা আমাদের কাছে ভগবানের মতো। যখন কোন পর্যটক আমাদের জেলায় আসেন, তাদের সেভাবেই আপ্যায়ন করতে হবে। এরজন্য সকল
থানচি ঘুরে: দুই দিকে সুউচ্চ পাহাড়। মাঝে গভীর খাদ, রাত-দিন সেই খাদে প্রবল স্রোতে পানি পড়ছে সাঙ্গু নদীতে। আর সেতু দিয়ে দুলে দুলে
আলীকদম (বান্দরবান থেকে): গিরিখাদের ওপর কাঠের সাঁকোটা ভাঙ্গা। গোটা দু’তিন গাছের ডাল কোনক্রমে সেঁটে আছে দু’পাড়ের পিচ্ছিল মাটিতে।
মাতামুহুরী, আলীকদম (বান্দরবান ) ঘুরে: সারোশ পাখির ঠোঁটের মত লম্বা ডিঙ্গি নৌকায় সকাল সাড়ে ৮ টায় আলীকদম ঘাট থেকে রওনার সময় প্রথম প্রশ্ন
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন