ঢাকা: ১৬ বছরের অপেক্ষার পর পাকিস্তানের বিপক্ষে প্রথম জয় পায় বাংলাদেশ। তবে এতেই থেমে থাকেনি টাইগাররা।
এদিকে শুধুমাত্র সিরিজ জয়ই নয়, মাঠের খেলায় ব্যাটে ও বলেও আধিপত্য ছিল টাইগার ক্রিকেটারদের। রানক্ষরা থেকে যেমন ফিরেছেন তামিম ইকবাল, করেছেন টানা দুটি সেঞ্চুরিও। অন্যদিকে বাংলাদেশের রান মেশিনে পরিণত হয়েছেন টেস্ট অধিনায়ক মুশফিকুর রহিম। চমক দেখিয়েছেন সৌম্য সরকারও।
বিশ্বকাপে বোলিংয়ে দারুণ পারর্ফম করা রুবেল হোসেন সিরিজে ছিলেন বেশ উজ্জ্বল। আর ধারাবাহিক ভাবে উইকেট নিয়ে নজর কেড়েছেন আরাফাত সানি। মাশরাফি-সাকিব আল হাসানরাও ছিলেন ‘উইকেট টেকার’।
সিরিজে দুটি সেঞ্চুরির পাশাপাশি শেষ ম্যাচেও হাফ সেঞ্চুরি করে সর্বোচ্চ ৩১২ রান করেছেন ওপেনার তামিম। একটি সেঞ্চুরি, একটি হাফ সেঞ্চুরি ও শেষ ম্যাচে ৪৯ রানে মোট ২২০ রান করে দ্বিতীয় অবস্থানে মুশফিক। তিনে আছেন পাকিস্তানের অধিনায়ক আজহার আলি। তিনি শেষ ম্যাচে ১০১ রানের সাহায্যে মোট করেছেন ২০৯ রান।
চতুর্থ স্থানে আছেন শেষ ম্যাচে অভিষেক সেঞ্চুরি করা সৌম্য সরকার (মোট ১৬৪ রান)। আর সেরা পাঁচের শেষ ব্যাটসম্যান হচ্ছেন পাক ব্যাটসম্যান হারিস সোহেল (১৪৭ রান)।
বোলিংয়ে সর্বোচ্চ উইকেট পেয়েছেন বাংলাদেশের সানি। তিনি তিন ম্যাচে পেয়েছেন ছয়টি উইকেট। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা সাকিব পেয়েছেন পাঁচটি উইকেট। চার উইকেট নিয়ে তিনে আছেন যৌথভাবে বাংলাদেশের রুবেল ও পাকিস্তানের ওয়াহাব রিয়াজ। চুতর্থ স্থানে তিনটি উইকেট করে পেয়ে আছেন মাশরাফি, তাসকিন ও পাক বোলার জুনায়েদ।
বাংলাদেশ সময়: ২২৪৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ২২, ২০১৫
এমএমএস