শনিবার (৬ জুলাই) গাজীপুরের চন্দ্রায় ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডে হাইড্রো-ফ্লোরো-কার্বন (এইচএফসি) ফেজ আউট প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণকালে তিনি একথা বলেন।
তিনি বলেন, পণ্যের গুণগতমান রক্ষায় ওয়ালটন সবকিছুই করছে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশে মধ্যম আয়ের মানুষের সংখ্যা বাড়ছে। ফলে এখানে রেফ্রিজারেটর এবং এসির ব্যবহার আরও বাড়বে। ভোক্তারা যাতে পরিবেশ বান্ধব এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য ব্যবহার করতে পারে, সেজন্য আমরা ওয়ালটনের সঙ্গে কাজ করছি।
প্রকল্পের অগ্রগতি পর্যবেক্ষণকালে আরও উপস্থিত ছিলেন ইউনাইটেড নেশনস ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রামের (ইউএনডিপি) কেমিক্যাল ও মন্ট্রিল প্রোটোকল বিষয়ক জাতীয় পরামর্শক আশরাফুল আম্বিয়া, প্রজেক্ট কো-অর্ডিনেটর ড. সত্যেন্দ্র কুমার পুরকায়স্থ, প্রোগ্রাম অফিসার সত্য রঞ্জন ভট্টাচার্য, ওয়ালটনের নির্বাহী পরিচালক গোলাম মুর্শেদ, আলমগীর আলম সরকার, ইউসুফ আলী, তাপস কুমার মজুমদার ও মোহাম্মদ তানভীর রহমান, ডেপুটি এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর মীর মুজহিদিন ইসলাম, অপারেটিভ ডিরেক্টর তৌফিক-উল-কাদের, ইসহাক রনি প্রমুখ।
প্রকল্পের পর্যবেক্ষণ শেষে আশরাফুল আম্বিয়া বলেন, উষ্ণায়ণ রোধে এইচএফসি ফেজ আউটে বিশ্বে এটাই প্রথম প্রকল্প। পরিবেশ বান্ধব এবং বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী পণ্য তৈরিতে ওয়ালটনের এ উদ্যোগ বিশ্বে ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হচ্ছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪৪ ঘণ্টা, জুলাই ০৬, ২০১৯
আরআইএস/