বুধবার (১ এপ্রিল) সকাল থেকেই রাজধানীর বিভিন্ন অঞ্চলে এ বিক্রয় কার্যক্রম শুরু হয়। আগামী ২০ মে পর্যন্ত শুক্রবার বাদে প্রতিদিন সকাল ১০ থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত পণ্য বিক্রি কার্যক্রম চলবে।
টিসিবির পক্ষ থেকে জানা যায়, ঢাকা মহানগরীতে ৫০টি, চট্টগ্রাম মহানগরীতে ১৬টি, অন্য ৬টি বিভাগীয় শহরে প্রতিটিতে ১০টি করে ৬০টি এবং অবশিষ্ট ৫৬টি জেলা শহরে প্রতিটিতে চারটি করে ২২৪টি সর্বমোট ৩৫০ জন ডিলারের নিজস্ব ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
একজন ভোক্তা ৫০ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ চার কেজি চিনি, ৮০ টাকা প্রতি লিটার দরে সর্বোচ্চ পাঁচ লিটার সয়াবিন তেল, ৫০ টাকা কেজি দরে সর্বোচ্চ দুই কেজি মসুর ডাল কিনতে পারবে।
সরেজমিনে টিসিবির পণ্য বিক্রয় কার্যক্রমে দেখা যায় প্রেসক্লাব এবং যাত্রাবাড়ীতে করোনা ভাইরাসের প্রকোপ থেকে বাঁচার জন্য নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখে পণ্য বিক্রির নিয়ম না মেনেই পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। তবে বিপরীত চিত্রের দেখা মেলা টিকাটুলিতে। এখানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় সবাইকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রেখেই পণ্য কিনতে দেখা যায়।
টিসিবির তথ্য কর্মকর্তা মো. হুমায়ুন কবির বাংলানিউজকে বলেন, ‘ঢাকায় ৫০টি পয়েন্টে পণ্য বিক্রির কথা থাকলেও ৬০ থেকে ৬২টি পয়েন্টে আমাদের পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে। আমাদের কাছে পর্যাপ্ত পণ্য মজুদ রয়েছে। আগামী ১০ এপ্রিলের পর থেকে ছোলা ও খেজুর বিক্রি করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪২ ঘণ্টা, এপ্রিল ০১, ২০২০
আরকেআর/এফএম