বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. মাহবুব হোসেন স্বাক্ষরিত আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
এতে বলা হয়েছে, তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর তদন্ত করা হয়।
এ কলেজটি নিয়ে শিক্ষক-কর্মচারী ও অধ্যক্ষের মধ্যে বিভক্তি এলাকায় অধ্যক্ষের অপসারণে কর্মবিরতি কর্মসূচি পালন ও উত্তেজনাকর পরিবেশের বিষয়ে জাতীয় পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এর ফলে কলেজটিতে শিক্ষাদান কার্যক্রম হুমকির মুখে পড়েছে। শিক্ষক-কর্মচারীদের জাতীয়করণের কাজ অনিশ্চিত হওয়ায় তাদের মধ্যে সৃষ্টি হয়েছে হতাশা ও ক্ষোভের। তাছাড়া তার বিরুদ্ধে একটি মামলায় গত ২৬ জানুয়ারি তাকে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে।
অধ্যক্ষকে জেল হাজতে পাঠানো ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের ১৯৭৮ সালের মেমোরেন্ডাম অনুযায়ী তাকে ২৬ জানুয়ারি থেকে ভূতাপেক্ষভাবে চাকরি হতে স্বাভাবিকভাবে বরখাস্ত করা হলো।
প্রচলিত নিয়মে তিনি সাময়িকভাবে বরখাস্তকালীন খোরপোষ ভাতা পাবেন বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৫, ২০২০
এমআইএইচ/এএ