বলিউডের ‘খাল্লাস গার্ল’ বলা হয় ইশা কোপিকরকে। শুধু বলিউড নয়, পাশাপাশি তামিল, তেলুগু, কন্নড় এবং মরাঠি সিনেমাতেও কাজ করেছেন তিনি।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে ইশা জানান, চড় খেতে খেতে দাগ বসে যায় গালে। তবু নাগার্জুনকে থামতে বারণ করেননি। এটাই নাকি প্রয়োজন ছিল।
তেলুগুতে ইশার প্রথম সিনেমা ‘চন্দ্রলেখা’। সেই সিনেমার একটি অন্তরঙ্গ দৃশ্যের জন্য থাপ্পড় মারার প্রয়োজন ছিল। অভিনেত্রীর গালে আলতোভাবে হাত ছোঁয়াচ্ছিলেন অভিনেতা। যাতে ইশার লেগে না যায়। কিন্তু বাধা দেন অভিনেত্রী। দৃশ্যটা বিশ্বাসযোগ্য করে তুলতেই নাগার্জুনকে সত্যি করে চড় মারার অনুমতি দেন নায়িকা।
এরপর ১৪ চড়ে ইশার গাল লাল হয়ে যায় সে দিন। আঘাতের দাগ স্পষ্ট হয়ে ওঠে। অভিনেত্রীর কথায়, নাগার্জুন দৃশ্যটা শেষ হওয়ার পর কত বার যে সরি বলেছে ঠিক নেই। আমিই এমনটা করতে বলেছিলাম ওকে। তাও অপরাধবোধ কাজ করে ওর মধ্যে।
তিনি আরও জানান, অন্নসংস্থানের জন্য নয়, প্যাশনের কারণে অভিনয় করতেন। একটা সময় চুটিয়ে কাজ করেছেন বলিউডে। যদিও বিয়ের পর অভিনয় জগতের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয় তার।
এনএটি