বসুন্ধরা সিটির স্টার সিনেপ্লেক্স, যমুনা ফিউচার পার্কের ব্লকবাস্টার সিনেমাস ও শ্যামলী স্কয়ার- এই তিনটি স্থানে একডজনের বেশি সংখ্যক প্রেক্ষাগৃহে আধুনিক সুবিধায় চলচ্চিত্র দেখার সুযোগ পাচ্ছেন দর্শক। এসব প্রেক্ষাগৃহে দেশি-বিদেশি নতুন চলচ্চিত্র দেখতে ভিড় করেন দর্শকরা।
স্টার সিনেপ্লেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাহবুবুর রহমান জানান, ধানমন্ডির সীমান্ত স্কয়ার শপিংমলে তিনটি হলের মাল্টিপ্লেক্স তৈরির কাজ চলছে। অচিরেই এটি সবার জন্য উন্মুক্ত হবে। অন্যদিকে কক্সবাজারেও একাধিক হলের মাল্টিপ্লেক্স করা হবে বলে ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। তার কথায়, ‘কক্সবাজারে সারাদিন ঘোরাঘুরির পর রাতে পর্যটকদের তেমন কিছু করার থাকে না। তাদের কথা ভেবে হোটেল সায়মন রিসোর্টে সিনেপ্লেক্স করা হচ্ছে। এ বছরের মধ্যে এটি চালু হবে। ’
জানা গেছে, ঢাকা ও ঢাকার বাইরে সিনেপ্লেক্স বাড়ানোর পাশাপাশি চলচ্চিত্র প্রযোজনায়ও নিয়মিত হবে স্টার সিনেপ্লেক্স। সবশেষ মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর ‘টেলিভিশন’ প্রযোজনা করেন তারা। এখন নতুন তিনটি ছবির চিত্রনাট্য গোছানোর কাজ চলছে। অচিরেই এ ব্যাপারে ঘোষণা আসবে স্টার সিনেপ্লেক্সের পক্ষ থেকে।
দেশীয় চলচ্চিত্রের পাশাপাশি হলিউডের নতুন নতুন ছবির নিয়মিত প্রদর্শনী চলছে স্টার সিনেপ্লেক্সে। এরই ধারাবাহিকতায় এখন এখানে চলছে সদ্য মুক্তিপ্রাপ্ত ‘ফাইন্ডিং ডোরি’, ‘ইন্ডিপেন্ডেন্স ডে: রিসারজেন্স’, ‘দ্য নাইস গাইস’ ও ‘সেন্ট্রাল ইন্টেলিজেন্স’।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৯ ঘণ্টা, জুন ২৮, ২০১৬
এসও/জেএইচ