ন্যানসি বলেন, আমার এলাকাবাসী একটি সোশ্যাল ক্লাব করতে চায় জেনে আমি আনন্দিত ও গর্বিত হয়েছি। ইতোমধ্যে আমি আমার বাসার বেজমেন্টে ৪০০ স্কয়ার ফিটের একটি ঘর হ্যাপি বন্ডিং ক্লাবের অফিস হিসেবে ব্যবহার করতে দিয়েছি।
‘হ্যাপি বন্ডিং ক্লাব’র সভাপতি নাজিমুজ্জামান জায়েদ বলেন, আমাদের ক্লাবে দাবা, লুডু, ক্যারাম, ব্যাডমিন্টন, ফুটবল ক্রিকেটের ব্যাট-বল থেকে শুরু করে খেলার প্রায় সব সরঞ্জাম রয়েছে। পাশাপাশি হারমোনিয়াম, তবলা, গিটার, কীবোর্ডও রয়েছে সংস্কৃতি চর্চার জন্য।
তিনি আরও বলেন, আমাদের এলাকার তরুণ ও যুব সমাজ, ক্লাব অফিসে বসেই খেলাধুলা ও সংস্কৃতি চর্চা করতে পারবে। এতে করে তাদের খারাপ পথে যাওয়ার ও মাদকাসক্ত হওয়ার ঝুঁকি কম থাকছে। ক্লাবে বসে টিভি দেখার পাশাপাশি ওয়াইফাই’রও সুব্যবস্থা করেছি আমরা। কিছুদিনের মধ্যে আমরা ক্লাবে পাঠাগারও চালু করবো। তবে আমাদের মূল উদ্দেশ্য নানা রকম সামাজিক কার্যক্রমে অংশ নেওয়া।
জানা গেছে, এই ক্লাবের মাধ্যমে অসহায়-সুবিধা বঞ্চিত মানুষের পাশে সাহায্য করা হবে। সামনে শীতার্তদের মধ্যে শীতবস্ত্র বিতরণে নেওয়া হবে বিশেষ উদ্যোগ। আরও থাকবে বয়স্ক ভাতা, বিনামূল্যে বই বিতরণ, বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৭, ২০১৮
জেআইএম