পতৌদি পরিবারের ঘনিষ্ট একটি সূত্র ভারতীয় সংবাদমাধ্যমকে জানায়, পতৌদি পরিবারে এরকমই হয়ে এসেছে। সাইফের বাবা মনসুর আলি খান পতৌদি ইংল্যান্ডে পড়াশুনা করেছিলেন।
সম্প্রতি সংবাদমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে, তৈমুরকে শিগগিরই লন্ডনে বোর্ডিং স্কুলে ভর্তি করা হবে। তবে পতৌদি পরিবারের সূত্র জানায়, এ খবর সত্য নয়। ১২ কিংবা ১৩ বছর বয়স না হওয়া পর্যন্ত তৈমুরকে লন্ডনে পাঠানো হবে না।
তবে আরেকটি ব্যাপার আছে। তৈমুরের বাবা সাইফ তার আদরের ছেলেকে মোটেও দূরে পাঠাতে আগ্রহী নন। তাদের এক ঘনিষ্ঠ সূত্র জানায়, সাইফ না চাইলেও কারিনা চান একটি নির্দিষ্ট বয়স হওয়ার পর তাদের ছেলেকে লন্ডন পাঠানো হোক। ছেলের প্রতি সবসময় গণমাধ্যমের মনোযোগ ভালো বোধ করেন না তিনি।
তবে সাইফ তার ছোট ছেলের বেড়ে ওঠার সময়টাকে হারাতে চান না। প্রথম দুই সন্তান সারা ও ইব্রাহিমের সঙ্গে সময় কাটানোর সুযোগ হয়নি তার। তাই এবার তৈমুরের বাড়ন্ত বয়সে কাছেই রাখতে আগ্রহী তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৪১৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৮, ২০২০
এমকেআর