ইউনিভার্সিটি অব ডেভেলপমেন্ট অল্টারনেটিভের উদ্যোগে হয়ে গেল আর্থ ডে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিপার্টমেন্ট অব বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং মলিকুলার মেডিসিন অ্যান্ড বায়োইনফরমেটিক্সের উদ্যোগে পালন হয় এ দিবস।
২২ এপ্রিল নিজেদের প্রাণের ক্যাম্পাসকে শিক্ষার্থীরা বিভিন্ন পোস্টারে, ব্যানার ও সচেতনতামূলক উক্তি লিখে রঙিন করে সাজিয়ে তোলে। একইসঙ্গে সবাই এ দিবসে পৃথিবীকে বাসযোগ্য করে রাখার অঙ্গীকার নেয়।
“বায়োসায়েন্টিস্ট ক্লাবের” পক্ষ থেকে এ উদ্যোগে আয়োজিত এ অনুষ্ঠান উদ্ধোধন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভাগীদ্বয়ের প্রধান অধ্যাপক ডঃ রওনক জাহান।
দিনব্যাপী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা সবাইকে জানায় কি কি কারণে এবং কি কি উপায়ে পৃথিবীর ক্ষতিসাধন হচ্ছে। কোন কাজগুলো পরিবেশের উপর বিরূপ প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করছে। যেমন- প্লাস্টিকের বোতল, ব্যাগ ও গ্লাসের ব্যবহার।
যেসব জিনিস মাটিতে পচেনা এমন জিনিস যেখানে সেখানে না ফেলে নির্দিষ্টস্থানে জমাতে পারলে সেখান থেকে নিত্য ব্যবহার করার মতো নতুন জিনিস তৈরি করা সম্ভব। এতে করে পরিবেশের ক্ষতি কম হবে। এ বিষয়গুলোও উঠে আসে কর্মসূচিতে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ রহমতউল্লাহ এ দিবস উপলক্ষে বলেন, আমাদের প্রয়োজন বেশি করে গাছ লাগানো এবং প্রতিটি কারখানায় পরিবেশদূষণ রোধে ট্রিটমেন্টপ্লান্ট স্থাপনের উপর জোর দেওয়া।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪০ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৩, ২০১৩
সম্পাদনা: শেরিফ সায়ার, বিভাগীয় সম্পাদক