ঢাকা: ক্রয় মূল্য, জনবল ব্যয়, বিতরণ খাতের উন্নয়নসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করেই বিদ্যুতের দাম নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
বুধবার বাংলানিউজের ‘কীভাবে দেখছেন বিদ্যুতের দাম?’ শীর্ষক নাগরিক মন্তব্যে এক পাঠকের প্রশ্নের জবাবে ডেফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল অনুষদের ডিন ড. এম শামসুল আলম এ কথা বলেন।
বিদ্যুতের গ্রাহক মনিরুজ্জামানের প্রশ্ন ছিল-‘কোন কোন নিয়ামকের উপর ভিত্তি করে বিদ্যুতের দাম নির্ধারণ হয়?
এ বিষয়ে চুয়েটের সাবেক এ অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, বিভিন্ন বিষয়ের উপর ভিত্তি করে বিদ্যুতের দাম নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে বিতরণ কোম্পানী যে বিদ্যুৎ কেনে তার দাম, জনবল ব্যয়, বিতরণ খাতের উন্নয়ন যেমন সংযোগ সংস্কার এবং সম্প্রসারণে বিনিয়োগ, সিস্টেম লস ইত্যাদি বিষয়ের উপর ভিত্তি করেই মূলত বিদ্যুতের দাম নির্ধারণ করা হয়ে থাকে।
তিনি বলেন, বিদ্যুতের দামের ক্ষেত্রে মুনফা মার্জিন একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সরকারি প্রতিষ্ঠান গুলোতে নো লস নো প্রফিট প্রিন্সিপাল হওয়ার কথা থাকলেও ডেসকোকে ১২৩ কোটি এবং ডিপিডিসিকে ২০ কোটি টাকা প্রফিট মার্জিন দেওয়া হয়েছে। এটিও বিদ্যুতের দাম নির্ধারণে একটি বড় নিয়ামক।
বাংলাদেশ সময়: ১১০৮ ঘণ্টা, মার্চ ১৯, ২০১৪
**মিটার পর্যবেক্ষণ অন্যের হাতে থাক