ঢাকা, শনিবার, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২, ১৭ মে ২০২৫, ১৯ জিলকদ ১৪৪৬

ফিচার

বিশ্বের ৭ ভয়ঙ্কর সেতু

মীম নোশিন নাওয়াল খান, নিউজরুম এডিটর | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৬:২৪, মার্চ ২১, ২০১৪
বিশ্বের ৭ ভয়ঙ্কর সেতু

ঢাকা: অনেক উঁচু বা ভাঙাচোরা সেতু পেরুবার অভিজ্ঞতা হয়তো অনেকেরই আছে। যারা সাহসী তারা অনায়াসে এসব সেতু পার হয়ে গেলেও দুর্বল হৃদয়ের মানুষদের জন্য সেতুগুলো আতঙ্কই বটে।

তবে এখন যে সেতুগুলোর কথা বলব, সেগুলো কিন্তু প্রায়ই ভয় পাইয়ে দেয় সাহসী ব্যক্তিদেরও। চলুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক সেই ভয়ঙ্কর সেতুগুলোর কথা।



কটমেল ফুটব্রিজ
শ্রীলঙ্কার কটমেল নদীর উপর নির্মিত এই সেতুটি। সেতুটি দেখলেই বুক কেঁপে উঠবে। কাঠের পাটাতনের বিভিন্ন অংশ ভেঙে গেছে, আর সেতুটা বেশ নড়বড়েও।



অ্যাস্টোর ভ্যালির দড়ি সেতু
পাকিস্তানের অ্যাস্টোর ভ্যালিতে রয়েছে এই সেতুটি। এটি আগেরটার চেয়েও ভয়ংকর। দড়িগুলো খুব বেশি মজবুত নয়, কাঠগুলোও ভাঙাচোরা।



ক্যারিকারেড রোপ ব্রিজ
আয়ারল্যান্ডের ব্যালিনটয় এর কাছাকাছি অবস্থিত এই সেতু। ক্যারিকারেডের ছোট দ্বীপগুলোর সঙ্গে মূল ভূখণ্ডের যোগাযোগ ব্যবস্থা এই সেতু। ৬৬ ফুট লম্বা সেতুটি নিচের পাথর থেকে ৯৮ ফুট উঁচুতে অবস্থিত।



ট্রিফট ব্রিজ
সুইজারল্যান্ডে রয়েছে এই সেতু। ট্রিফটসি হ্রদের উপর নির্মিত সেতুটির দৈর্ঘ্য ৫৬০ ফুট। এটি হ্রদ থেকে ৩৩০ মিটার উঁচুতে নির্মিত হয়েছে। উচ্চতাই এই সেতুটিকে ভয়ঙ্কর করে তুলেছে।
 


কাকুম ন্যাশনাল পার্ক ক্যানপি ওয়াকওয়ে
ঘানার কাকুম ন্যাশনাল পার্কে ৭টি ঝুলন্ত সেতু রয়েছে। এগুলোর সর্বমোট দৈর্ঘ্য ১০৮০ ফুট এবং উচ্চতা ১৬০ মিটারের বেশি। উচ্চতার কারণেই সম্ভবত বেশিরভাগ মানুষ সেতুটি পার হওয়ার সময় ভয় পেয়ে যান।



তামান নেগারা ক্যানপি ওয়াকওয়ে
মালয়েশিয়ার তামান নেগারা ন্যাশনাল পার্কে রয়েছে এই সেতুটি। চলাচলের জন্য নিরাপদ হলেও বেশিরভাগ মানুষকেই ভয় পাইয়ে দেয় সেতুটি।  



ক্যাপিলানো সাসপেনশন ব্রিজ
কানাডার ক্যাপিলানো নদীর উপর নির্মিত সেতুটির দৈর্ঘ্য ১৪০ মিটার। নদী থেকে ২৩০ ফুট উপরে এর অবস্থান। সেতুর উপর থেকে নিচের দিকে তাকালে ভয় পাবেন যে কেউ।

বাংলাদেশ সময়: ১৬২০ ঘণ্টা, মার্চ ২১, ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।