আজ কেমন যাবে
জ্যোতিষ কুমারী রুবাই
তারিখ- ৩১/৫/২০১৪মেষ: (২১ মার্চ – ২০ এপ্রিল) শুভ রং : লাল, শুভ সংখ্যা : ৬
আপনার অন্তরের ভক্তিভাব যে কোনো অশুভ শক্তিকে পরাজিত করবে। কর্মক্ষেত্রে কাজের বাধা দূর হবে।
টোটকা: কিছুটা দই, কিছুটা গম এবং একটি আদার টুকরো একটি মাটির পাত্রে রেখে ঘরের বাইরে পশ্চিম কোণে সূর্য ডোবার আগে পর্যন্ত রেখে দিন।

পরিবার সংক্রান্ত কোনো গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ আসতে পারে, যেটা আগামী দিনে আপনার পারিবারিক শান্তিকে অনেকটাই নিয়ন্ত্রণ করবে। পেশা নিয়ে চিন্তা থাকবে। অভিভাবকদের শরীর নিয়ে ব্যস্ততা থাকবে। তবে পরিবারের সহায়তায় সাফল্যের রাস্তা খুঁজে পাবেন। দাম্পত্য ও প্রেমে থাকবে অম্ল-মধুর সম্পর্ক।
টোটকা: গুড় ও সামান্য চাল সকালে উঠে চিবিয়ে সেটিকে জলে ফেলে দিন।

চেষ্টা করলেও বিতর্ক এড়াতে পারবেন না। কোনো পারিবারিক ঘটনা নিয়ে সারাদিন দুশ্চিন্তা করতে হতে পারে। আইনি জটিলতায় জড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা আছে। সেবামূলক কাজে নিজেকে ব্যস্ত রেখে মানসিক শান্তি পাবেন। কর্মক্ষেত্রে ব্যস্ততা থাকবে তুঙ্গে।
টোটকা: একটি মাটির পাত্রে কিছুটা গুড়, একটি পান, কিছুটা সরষে রেখে বাড়ির পশ্চিম কোণে রেখে দিন।

বিশ্বাস করে ক্ষতির মুখে পড়তে পারেন। অভিভাবকদের সাহায্যে সমস্যার সমাধান হবে। স্বামী-স্ত্রীর মনোমালিন্যের সমাধান হয়ে পরিবার আনন্দময় হয়ে উঠবে। প্রেমযোগ আছে। কর্মক্ষেত্রে দায়িত্ব বাড়বে। সন্তানের শিক্ষা নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হতে পারে।
টোটকা: সদর দরজার সামনে দুটি মাটির মঙ্গল ঘটে জল দিয়ে তাতে কিছুটা কাঁচা হলুদ, দুর্বা ঘাস এবং কিছুটা ফুল ডাবের জলে ভিজিয়ে রাখুন।

বাইরের কোনো ঘটনা কাজের পরিবেশকে জটিল করে তুলতে পারে। সতীর্থরা সমালোচনামুখর হলেও ভেঙে পড়বেন না। নিজেই নিজের মনোবল ফিরিয়ে আনতে চেষ্টা করুন। নিজের বুদ্ধিতে জটিল পারিবারিক সমস্যা থেকে বেরিয়ে আসবেন। মনে আসা যেকোনো নেতিবাচক চিন্তা থেকে দূরে থাকার চেষ্টা করুন।
টোটকা: একটি একটি গোটা সুপারি, তিনটি বেল পাতা এবং একটি কলা বাড়ির পশ্চিম দিকের কোণে রেখে দিন।

পরিবার বা দাম্পত্য নিয়ে যত বেশি হতাশ হবেন সমস্যা তত বেশি জটিল আকার ধারণ করবে। কর্মক্ষেত্রে সমস্যা সমাধান করতে মানসিক চাঞ্চল্য বাধা হয়ে দাঁড়াবে। বন্ধুদের মাধ্যমে সাহায্য পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। প্রেম ও নতুন বন্ধু লাভের যোগ দেখা যাচ্ছে। তবে সম্পর্ক নিয়ে সমস্যা বাড়তে পারে।
টোটকা: একটি হলুদ সুতি কাপড়ে কিছুটা সরষে এবং তিল পুটুলি করে বেঁধে জলে ভাসিয়ে দিন।

সাফল্যের পথে বাধা এলেও নতুনভাবে চেষ্টা করে সেই বাধাকে পেরিয়ে যেতে পারবেন। হতাশা দূর হবে। সাফল্যের নতুন রাস্তার সন্ধান পাবেন। প্রাপ্য দাবি আদায়ের জন্য কঠিন পথে চলতে হবে। ভ্রমণযোগ আছে।
টোটকা: সদর দরজার ঠিক নীচে উত্তর দিকে মুখ করে তেল এবং সিঁদুর দিয়ে একটি মাছের ছবি এঁকে রাখুন।

স্নেহের বশে কোনোভাবেই অন্যকে প্রশ্রয় দেবেন না। পারিবারিক সমস্যা নিয়ে জটিলতায় পরবেন। সন্তানের শরীর নিয়ে চিন্তা বাড়তে পারে। প্রেম নিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে মতবিরোধের যোগ আছে। বন্ধুদের কাছ থেকে কোনো বিষয়ে বিরোধিতার শিকার হবেন।
টোটকা: একটি বৃন্তে তিনটি বেলপাতা আছে এমন পাঁচটি বৃন্তকে একত্রে বেঁধে সেটিকে একটি পিতলের পাত্রে সরিষার তেলের মধ্যে কাঁচা হলুদ দিয়ে সূর্যাস্ত পর্যন্ত ডুবিয়ে রাখুন।

দিনের প্রথম ভাগটি কঠিন ও দুর্বল ভাগ্যের প্রভাব থাকবে। তবে দিনের শেষ বেলায় কোনো বিশেষ কারণে কর্মক্ষেত্র আনন্দময় হয়ে উঠতে পারে। প্রেমযোগ আছে। তবে পারিবারিক ক্ষেত্রে গুপ্ত শত্রুতার যোগ আছে। যাত্রা পথে কোনো রকম বাধার শিকার হতে পারেন।
টোটকা: একটি জামপাতাসহ জাম ডাল কিছুটা সিঁদুর, কিছুটা চাল, সামান্য মাটি, অল্প জল একটি পাত্রে রেখে জলাশয়ে ভাসিয়ে দিন।

নতুন পরিকল্পনা অন্যদের থেকে আপনাকে বেশ কিছুটা এগিয়ে দেবে। পরিকল্পনায় সফলতা পাবেন। অর্থ সমস্যার সমাধান হতে পারে। ব্যবসার ক্ষেত্রে কার্যকরী যোগাযোগ ও উপহার লাভের যোগ আছে। সন্তান ও দাম্পত্য ক্ষেত্রে মিশ্র অনুভূতি থাকবে।
টোটকা: সম্ভব হলে সর্পগন্ধা বা পাথর কুচি গাছ রোপণ করুন। অথবা কোনো সর্পগন্ধা গাছে জল দিন।

মনে শান্তি থাকবে। এর ফলে কাজের ক্ষেত্রে সুবিধা হতে পারে। কিছুটা পারিবারিক সমস্যার যোগ আছে। সম্পত্তি নিয়ে আইনি জটিলতায় জড়াতে পারেন। আপনার সিদ্ধান্ত কর্মক্ষেত্রে সমালোচিত হবে। প্রেমের সম্পর্ক থাকবে কিছুটা অম্ল-মধুর।
টোটকা: আমলকি ও কাঁচা ডুমুর একটি স্বস্তিক চিহ্ন আঁকা ঘটে রেখে বসার ঘরের দক্ষিণে রেখে দিন।

ঘরে-বাইরে হাজির হবে ছোট ছোট সমস্যা। কাজের পরিবেশ অনুকূলে থাকবে না। প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে চলতে হবে। কাজের ক্ষেত্রে অগ্রগতি বাধা পাবে। উত্তেজিত না হয়ে শান্ত থাকার চেষ্টা করুন। মানসিক পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণ করতে পারলে সফল হবেন। যোগাযোগ কাজে লাগিয়ে উন্নতির সুযোগ আসতে পারে।
টোটকা: পাঁচটি আমের পল্লবের উপর লাল সিঁদুরের একটি করে ফোঁটা দিয়ে প্রধান দরজায় ঝুলিয়ে রাখুন।
বাংলাদেশ সময়: ০০০১ ঘণ্টা, মে ৩১, ২০১৪