১৫ জুন বুধবার রাত ১১টা ২৪ মিনিট ০৬ সেকেন্ড থেকে পরবর্তী দিন ১৬ জুন বৃহস্পতিবার সকাল ৫টা ০০ মিনিট ০৭ সেকেন্ড সময়ব্যাপী চন্দ্রগ্রহণ দেখা যাবে।
এবারের পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ পর্যবেক্ষণের জন্যে বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এসোসিয়েশন লে. শেখ জামাল ধানমন্ডি ক্লাবের সহযোগিতায় ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে।
(রোড ৮, ধানমন্ডি আ/এ, ঢাকা) এ কর্মসূচি চলবে রাত ১১টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত। এই আয়োজন আগ্রহী সবার জন্য উন্মুক্ত।
চন্দ্রগ্রহণের বিস্তারিত
প্রথম স্পর্শ [উপচ্ছায়া] |
রাত ১১.২৪ মি. ০৬ সেকেন্ড (জুন ১৫) |
প্রথম স্পর্শ [প্রচ্ছায়া] |
রাত ০০.২২ মি. ৫৫ সেকেন্ড (জুন ১৬) |
পূর্ণ গ্রহণ শুরু |
রাত ০১.২২ মি. ২৯ সেকেন্ড |
পূর্ণ গ্রহণের মধ্য সময় |
রাত ০২.১২ মি. ০৬ সেকেন্ড |
পূর্ণ গ্রহণ শেষ |
রাত ০৩.০২ মি. ৪১ সেকেন্ড |
শেষ স্পর্শ [প্রচ্ছায়া] |
রাত ০৪.০২ মি. ১৪ সেকেন্ড |
শেষ স্পর্শ [উপচ্ছায়া] |
রাত ০৫.০০ মি. ০৭ সেকেন্ড |
অনুষ্ঠান সূচি
গ্রহণ সম্পর্কে আলোচনা |
: |
সৌমেন হাজরা এবং সাবরিনা শারমিন |
চলচ্চিত্র প্রর্দশনী |
: |
চাঁদের দেশে মানুষ |
* টেলিস্কোপে চাঁদ পর্যবেক্ষণ (আকাশে মেঘমুক্ত থাকা সাপেক্ষে)
কেন হয় চন্দ্রগ্রহণ
কক্ষপথ পরিক্রমায় সূর্য ও চাঁদের মাঝখানে একই সমতলে এবং একই সরল রেখায় পৃথিবী অবস্থান নিলে এই গ্রহণ সংঘটিত হয়।
পূর্ণ চন্দ্র গ্রহণের সময় ধীরে ধীরে চাঁদ পৃথিবীর ছায়ায় ঢাকা পড়ে যায়। আকাশের দৃশ্যপট থেকে চাঁদের অদৃশ্য হয়ে আসার ঘটনাকে প্রাচীনকালের মানুষেরা প্রাকৃতিক বিপর্যয় বলে ধারণা করতো। তারা মনে করতো এসবই শয়তানের কোন কারসাজি। তখন থেকেই এসব বিরল প্রাকৃতিক ঘটনা মানুষের মনে সৃষ্টি করে প্রচন্ড কৌতূহল। আজকের দিনের অনুসন্ধিৎসু মানুষ জানে কেন চন্দ্রগ্রহণ দেখতে পাওয়া যায়।
বাংলাদেশ সময় ২০৫০, জুন ১৫, ২০১১