ঢাকা: ফেব্রুয়ারির ৮ তারিখ চীনসহ এশিয়ার অধিকাংশ দেশে চান্দ্রবর্ষ উদযাপিত হয়। প্রতিবার নতুন বছরকে চাইনিজ রাশিচক্রের অন্তর্ভুক্ত ১২টি প্রাণীর যেকোনো একটিকে প্রতীক হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।
খবরটি চিড়িয়াখানা ও সার্কাস পার্টির জন্য সুখকর। এবার দর্শকদের বিনোদন দেওয়ার জন্য বানরদের ঘটা করে প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে চীন ও দক্ষিণ কোরিয়ায়।
চীনের স্যানডং প্রদেশের ডংইং সিটির স্থানীয় চিড়িয়াখানার মাংকি ট্রেনিং স্কুলে বিপুল উৎসাহের সঙ্গে চলছে গ্রুমিং।
যদিও চাইনিজ সরকার এসব প্রাণীদের দিয়ে পারফরম্যান্স করানোর ক্ষেত্রে ২০১২ সালে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছে।
তবে সে নিয়ম মানছে না কেউ। বানর প্রশিক্ষণ স্কুলে সর্বকালের সবচেয়ে বেশি বানরদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে নতুন বছর উদযাপনের লক্ষ্যে।
শোতে থাকবে বানরসহ শিম্পাঞ্জি ও ওরাংওটাংও। চীন, দক্ষিণ কোরিয়া ও থাইল্যান্ডসহ বিভিন্ন এশিয়ান দেশে এরা জনপ্রিয়।
তবে, প্রাণী অধিকার প্রচারকরা এই শোর বিরুদ্ধে বিতর্ক তুলেছেন।
তাদের দাবি, প্রশিক্ষকরা এসব প্রাণীকে শেখানোর জন্য পুরস্কৃত করার বদলে শাস্তি দিচ্ছেন।
ছোট ছোট বানরগুলোকে এমনিতেই তাদের মায়ের কাছ থেকে নিয়ে আসা হয়, তারপর এমন শারীরিক কসরতের ফলে তারা শারীরিক ও মানসিকভাবে আঘাতগ্রস্ত হচ্ছে।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট
বাংলাদেশ সময়: ০১১১ ঘণ্টা, জানুয়ারি ৩১, ২০১৬
এসএমএন/এএ