যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থার (নাসা) দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে এ খবর জানায় রুশ গণমাধ্যম আরটি।
গ্রহাণুটির ব্যাস ১১১ ফুটের মতো।
তবে ১১৫ বছরের মধ্যে পৃথিবীর সবচেয়ে কাছে আসা গ্রহাণুর তালিকায় নাম উঠবে ‘২০১৯ টিএ-৭’ এর।
নাসা বলছে, সম্প্রতি আবিষ্কৃত গ্রহাণুপুঞ্জের সদস্য এটি। এই অ্যাস্টারয়েডগুলো মূলত শিলানির্মিত এবং আকারে খুবই ছোট হয়। নিজ কক্ষপথে প্রতি ২৪০ দিনে একবার সূর্যকে প্রদক্ষিণ করে এই গ্রহাণুপুঞ্জ। আর পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করতে সময় নেয় ৩৬৫ দিন বা এক বছর।
অ্যাস্টারয়েড ‘২০১৯ টিএ-৭’ ইতোমধ্যে সাড়া ফেলেছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের মধ্যে।
তবে, গ্রহাণুটি নিয়ে আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই বলে জানান নাসা বিজ্ঞানীরা। পৃথিবীর ৯ লাখ ৩০ হাজার মাইল দূর দিয়ে ছুটে যাবে এটি।
বিস্ময়ের বিষয়, পৃথিবীর নিকটতম প্রতিবেশী বুধ গ্রহের থেকেও ৫০ গুণ কাছে দিয়ে উড়ে যাবে ‘২০১৯ টিএ-৭’।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এসব গ্রহাণু নিজক্ষপথ থেকে ছিটকে ভূপৃষ্ঠে পতিত হলে কিছুই করার নেই তাদের। এমন প্রতিরোধ ব্যবস্থা পৃথিবীর নেই। অনেকের ধারণা, এমনই এক গ্রহাণুর আছড়ে পড়ার কারণেই পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়েছিল ডাইনোসর।
স্বস্তির সংবাদ বেশিরভাগ সময়েই এসব গ্রহাণু মহাকাশেই পুড়ে যায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১৯
কেএসডি/এএ