বিজ্ঞানের উৎকর্ষতার যুগে মানুষের আকাংখা দিন দিন বাড়ছে। বাধাবিঘ্ন থাকলেও অনেক ক্ষেত্রেই স্বপ্ন পূরণের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছাতে পারছে মানুষ।
না ছু নামের এ বিমানবন্দর নির্মাণ শেষ হবে ১৯১৪ সালে তিব্বতের নাগপু জলোয়। এটি ২০২০ সালের মধ্যে চীনজুড়ে ৯৭টি নয়া বিমানবন্দর নির্মাণ পরিকল্পনার অংশ। চীনা র্কতৃপক্ষের পরিকল্পনায় বিমানবন্দরগুলি নির্মাণ শেষ হলে দেশটির শতকরা ৮০ জন নাগরকের কাছাকাছি বিমানবন্দরে পৌঁছাতে মাত্র দড়ে ঘণ্টার গাড়পথের দূরত্ব পেরোতে হবে।
সম্প্রতি হিমালয় অঞচলে চীনের অধীন তিব্বত স্বায়ত্তশাসতি অঞ্চললে র্অথনতৈকি র্কম সম্মলেন সূত্রের বরাত দিয়ে সিআরআই অনলাইন জানিয়েছে, সমুদ্রসমতল থেকে না ছু বিমান বন্দরের উচ্চতা হবে ৪৪৩৬ মিটার। প্রাথমিক পরিকল্পনা অনুযায়ী এর আয়তন হবে প্রায় ২৫০ হেক্টর।
উল্লেখ্য, এখন পর্যন্ত বিশ্বের প্রথম ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বিমানবন্দরও তিব্বতেই অবস্থিত। এরমধ্যে তিব্বতের রাজধানী লাসায় অবস্থিত লাসা বিমানবন্দর সমুদ্র সমতল থেকে ১৪ হাজার ৩১৫ ফিট ওপরে অবস্থিত। তবে ১৯৯৪ সালের ২ অক্টোবর তিব্বতের পূর্বাঞ্চলে এরচেয়েও উঁচুতে স্থাপিত বাংডা বিমানবন্দর উদ্বোধনের পর লাসা সর্বোচ্চ বিমানবন্দর থাকার গৌরব হারায়।
বাংলাদশে সময়: ২২২৬ ঘণ্টা, ২৮ ডসিম্বের, ২০১১