নেইমারের জোড়া গোলের সঙ্গে একটি করে গোল উপহার দেন রাবিয়ট, এডিনসন কাভানি, হাভিয়ার পাস্তোরে ও কুরজাওয়া। তবে তোউলোউসের হয়ে একটি গোল করেন গারদেল ও আত্মঘাতি গোল করেন থিয়াগো সিলভা।
এদিন গোলের শুরুটা করে প্রতিপক্ষ তোউলোউস। ১৮ মিনিটে গারদেল লিড নেন। তবে পিএসজির হয়ে নেইমারই গোলটি শোধ করেন। ৩১ মিনিটে তার দারুণ একটি গোলে সমতায় ফেরে স্বাগতিকরা। পাশাপাশি লিড নিতে বেশি সময় নেয়নি পিএসজি। চার মিনিট পরে নেইমারের সহায়তায় গোল করেন রাবিয়ট। ২-১ গোলে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় ইউনি এমরির শিষ্যরা।
দ্বিতীয়ার্ধেই বেশি জ্বলে ওঠে পিএসজি। যদিও ৬৯ মিনিটে ভেরাত্তি মাঠ ছাড়েন। কিন্তু ৭৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল আদায় করে নেন কাভানি। তবে তিন মিনিট পরে সিলভার আত্মঘাতি গোলে ব্যবধান ৩-২ করে সফরকারীরা।
৮২ মিনিটে ডি মারিয়ার অ্যাসিস্টে পাস্তোরে গোল করেন। আর দুই মিনিট পরে নেইমার সহায়তা করেন কুরজাওয়ার গোলে। তবে ইনজুরি সময় অসাধারণ এক গোল করে প্রতিপক্ষে কফিনে শেষ পেরেকটি ঠুকে দেন নেইমার। ম্যাচের বাকি সময় আর কোনো গোল না হলে শেষ পর্যন্ত ৬-২ ব্যবধানের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে পিএসজি।
বাংলাদেশ সময়: ১০১৮ ঘণ্টা, ২১ আগস্ট, ২০১৭
এমএমএস