মঙ্গলবার (১৬ জুলাই) বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকেই মোহামেডানের আক্রমণে পর্যুদস্ত হয়ে পড়ে আবাহনী। এই সুযোগে মাত্র ১৬তম মিনিটেই গোলের খাতা খুলে ফেলে মোহামেডান।
লিড পেয়ে আরও আক্রমণ শানাতে থাকে মোহামেডান। তবে কাঙ্খিত গোল আসে প্রথমার্ধের যোগ করা সময়ে। এবারও গোলদাতা সেই তকলিস। তবে তার শট গোলরক্ষককে বোকা বানিয়ে জাল খুঁজে নেওয়ার আগে আবাহনীর ডিফেন্ডার টুটুল হোসেন বাদশার গায়ে লাগে।
ম্যাচের ৫০তম মিনিটে আরও এগিয়ে যায় মোহামেডান। মাঝমাঠ থেকে অনেকটা একক প্রচেষ্টায় ডি-বক্সে ঢুকে বাঁ পায়ের জোরালো শটে জাল খুঁজে নেন মালির ফরোয়ার্ড দিয়াবাতে। এরপর ফিরতে মরিয়া আবাহনীকে ম্যাচ থেকে পুরো ছিটকে দেন জাহিদ হাসান এমিলি। ৬৬তম মিনিটে তার হেড থেকে করা গোলে ব্যবধান ৪-০ করে মোহামেডান।
এই হারে শিরোপা লড়াইয়ে অনেকটা পিছিয়ে পড়েছে আবাহনী। ২১ ম্যাচে দ্বিতীয় স্থানে থাকা আবাহনীর পয়েন্ট ৫১। দিনের আরেক ম্যাচে ব্রাদার্স ইউনিয়নকে ৫-০ গোলে উড়িয়ে দেওয়া বসুন্ধরা কিংস এখন ৫৮ পয়েন্ট নিয়ে আছে শীর্ষে। এরপর বাকি ৪ ম্যাচ থেকে আর মাত্র ৩ পয়েন্ট পেলেই শিরোপা জিতবে অস্কার ব্রুজোনের শিষ্যরা।
অন্যদিকে শিরোপা লড়াই থেকে অনেক আগেই ছিটকে পড়া মোহামেডান ২০ ম্যাচে ২০ পয়েন্ট নিয়ে আছে পয়েন্ট তালিকার নবম স্থানে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৫৮ ঘণ্টা, জুলাই ১৬, ২০১৯
এমএইচএম