বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে ম্যাচের শুরু থেকেই বাংলাদেশ পুলিশের ওপর আধিপত্য দেখায় আবাহনী। ম্যাচের ১৪তম মিনিটে এগিয়ে যেতে পারতো দলটি।
ব্যাবধান দ্বিগুর করতে সময় নেয়নি ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ক্লাবটি। ৩২তম মিনিটে রায়হানের লম্বা থ্রো থেকে রুবেল মিয়ার ব্যাক হেডে পা লাগিয়ে বল জালে পাঠান আবাহনীর অধিনায়ক নাবিব নেওয়াজ জীবন।
লিড পেয়ে আক্রমণের গতি বাড়িয়ে দেয় আবাহনী। ৪২তম মিনিটে পেনাল্টি বক্সের ডান দিক থেকে সোহেল রানার ক্রস থেকে বল পেয়ে যান সানডে চিজোবা। ডান পায়ের শটে গোল করে দলকে ৩-০ গোলে এগিয়ে দেন এই নাইজেরিয়ান ফরোয়ার্ড।
বিরতির পর শুরুতেই ব্যবধান কমানোর সুযোগ পেয়েছিল বাংলাদেশ পুলিশ এফসি। স্বাধীনের ক্রস থেকে গোল করতে ব্যর্থ হন পুলিশের কিরগিজস্তানের স্ট্রাইকার আইডার। ৭০তম মিনিটে ব্যবধান বাড়ায় আবাহনী। পেনাল্টি থেকে বেলফোর্ট নিজের দ্বিতীয় গোল করলে আবাহনী ৪-০ গোলে এগিয়ে যায়।
৮৫তম মিনিটে আরও একটি গোলের সুযোগ নষ্ট করেন আবাহনীর জীবন। সাদ উদ্দিনের পাস থেকে জীবনের নেয়া শট কর্নারে বিনিময়ে রক্ষা বাংলাদেশ পুলিশের গোলরক্ষক হিমেল।
বাকিটা সময় আর গোলের দেখা না পেলে শেষ পর্যন্ত ৪-০ গোলের জয়ে পূর্ণ পয়েন্ট নিয়ে মাঠ ছাড়ে ঢাকা আবাহনী।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪১ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১৮, ২০১৯
আরএআর/এমএইচএম