সোমবার (২৭ জানুয়ারি) দুপুরে ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক বিগ্রেডিয়ার জেনারেল এ কে এম নাসির উদ্দিন বিষয়টি বাংলানিউজকে নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, হাসপাতালের নতুন ভবনের নিচতলায় এইচডিইউ সার্পোট যুক্ত আইসোলেশন ইউনিট খোলা হয়েছে।
এদিকে হাসপাতালের অনেক চিকিৎসক ও রোগীদের সেবা দেওয়া নার্স-ওয়ার্ডবয়ের সঙ্গে কথা বললে তারা জানান, করোনা ভাইরাস নিয়ে তারাও আতঙ্কিত।  এটি ভাইরাস রোগ।  সর্দি, কাশি ও অন্যান্য কারণে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।  
তারা আরও জানান, মানুষ যতো ধরনের ভাইরাস রোগে আক্রান্ত হোক, চিকিৎসকরা তাদের চিকিৎসা দেবেন।  এতে কোনো সন্দেহ নেই।  পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী ব্যক্তিরা তাদের সেবা দিয়ে থাকবেন।  করোনা ভাইরাসের জন্য তারাও কিছুটা শঙ্কিত।  যদি রোগী এসে পড়েন তাহলে তাদের প্রটেক্টরের জন্য উদ্যোগ নেওয়া উচিত বলেও মনে করেন তারা।  এছাড়া রোগীদের চিকিৎসা দিতে দিতে যদি চিকিৎসক ও সেবা প্রদানকারী ব্যক্তিরা অসুস্থ হয়ে পড়েন তাহলে রোগীদের চিকিৎসা দেবেন কে প্রশ্ন ছুড়ে দেন তারা। 
ঢামেক হাসপাতালের পরিচালক বলেন, ৩০ জানুয়ারি ঢামেক হাসপাতালের ডা. মিলন হলে করোনা ভাইরাসের ওপর একটি প্রোগ্রাম আছে। এতে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি অধিদপ্তরের সব কর্মকর্তা ও চিকিৎসকরা উপস্থিত থাকবেন।
এছাড়া মাস্ক পড়ে থাকার জন্য এখনো কোনো নির্দেশনা আমরা পাইনি। স্বাভাবিকভাবেই এমনিতেই অনেকে মাস্ক পড়ে থাকেন। ওইদিন স্বাস্থ্যমন্ত্রীসহ অনেক চিকিৎসক করোনা ভাইরাসের ওপরে দিকনির্দেশনা দেবেন। তাছাড়া প্রতিদিনই কমবেশি আমরা নির্দেশনা পাচ্ছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৮, ২০২০
এজেডএস/আরবি/


 
                                             
                                     
                                     
                                     
                                     
                                     
                 
                 
                 
                 
                 
                 
                 
                 
                