বুধবার (১২ মার্চ) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এ থার্মাল স্ক্যানার হস্তান্তর করা হয়। স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালিকের কাছে থার্মাল স্ক্যানারগুলো হস্তান্তর করেন সামিট গ্রুপ অব কোম্পানিজের ভাইস-চেয়ারম্যান মো. লতিফ খান।
এসময় জানানো হয়, দ্রুততার সঙ্গে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরগুলোতে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগত হ্যান্ডহেল্ড স্ক্যানার দিয়ে কার্যকর ও কমসময়ে শরীরের তাপমাত্রা পরীক্ষা করা কষ্টসাধ্য। এ থার্মাল স্ক্যানারগুলো যাত্রীদের সঠিকভাবে জ্বর পরিমাপে সাহায্য করবে, যা করোনা ভাইরাসের (কোভিড-১৯) একটি প্রধান উপসর্গ। যাত্রীদের চিহ্নিতকরণের মাধ্যমে বিমানবন্দর ও জনস্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের ঝুঁকিপূর্ণ যাত্রীদের কোয়ারেন্টাইন কার্যক্রম ত্বরান্বিত করবে।
সামিট গ্রুপের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আজিজ খান বলেন, এ সংকটের সময় বিশ্বমানের এ থার্মাল স্ক্যানারগুলো সরবরাহের মাধ্যমে দেশের সেবার সুযোগ পাওয়ায় আমরা অত্যন্ত কৃতজ্ঞ।
স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. আসাদুল ইসলাম, সরকারি উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা ছাড়া অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন সামিট গ্রুপের পরিচালক আজিজা আজিজ খান, ফাদিয়া খান ও সালমান খান উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া সামিটের পৃষ্ঠপোষকতায় এ থার্মাল স্ক্যানারগুলাে স্থাপনে সহযােগিতা করার জন্য সিঙ্গাপুর থেকে দুইজন কর্মকর্তা এসেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৫ ঘণ্টা, মার্চ ১২, ২০২০
জিসিজি/ওএইচ/