ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

স্বাস্থ্য

হস্তান্তরের জন্য প্রস্তুত বসুন্ধরা করোনা হাসপাতাল

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩৩৮ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৬, ২০২০
হস্তান্তরের জন্য প্রস্তুত বসুন্ধরা করোনা হাসপাতাল বসুন্ধরা হাসপাতালে বসানো হয়েছে বেড। ছবি: ডিএইচ বাদল

ঢাকা: স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কাছে হস্তান্তরের জন্য প্রায় প্রস্তুত করোনা মোকাবিলায় অস্থায়ীভাবে নির্মিত বসুন্ধরা করোনা হাসপাতাল।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে একটি দিন নির্ধারণ করে দিলেই হস্তান্তর করে দেওয়া হবে ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় (আইসিসিবি) নির্মিত দেশের সর্ববৃহত পরিসরের ওই হাসপাতাল।

রোববার (২৬ এপ্রিল) আইসিসিবি প্রাঙ্গণে নিয়মিত এক ব্রিফিংয়ে এই কথা বলেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা এম এম জসিম উদ্দিন।

বসুন্ধরা হাসপাতালে বসানো হয়েছে বেড।  ছবি: ডিএইচ বাদলতিনি বলেন, আমার তরফ থেকে সব কাজ শেষ, বিশেষ করে ইলেকট্রিফাইং এর কাজ। সামান্য কিছু ‘ফাইন টিউনিং’ এর কাজ বাকি আছে। এর বাইরে তেমন কোনো কাজ নেই। যা আছে তাও হয়তো আজকের একদিনের কাজ। আমরা এবং স্বাস্থ্য প্রকৌশল বিভাগ দিন-রাত কাজ করে যাচ্ছি। এখন এটিকে বুঝে নিতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে এগিয়ে আসতে হবে। আমরা চাই দ্রুত হস্তান্তর করতে। তারা একটি দিন নির্ধারণ করে দেবেন আমাদের, আজ বা কালকের মধ্যে। সেই দিনেই আমরা হস্তান্তর করবো। আমরা আশা করছি, প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এটির উদ্বোধন করবেন। বসুন্ধরা হাসপাতালে বসানো হয়েছে বেড।  ছবি: ডিএইচ বাদলজসিম উদ্দিন আরও বলেন, ইতোমধ্যে প্রায় এক হাজার ৩০০ বেড স্থাপনের কাজ শেষ। বাকিগুলোও এখানেই আছে। একে একে এসেম্বল হয়ে বসে যাবে। আমাদের হল-২ হচ্ছে আইসিইউ। স্বাস্থ্য অধিদপ্তর এখানকার ক্যাবলিংগুলো, এসি, অপারেটিং মডিউল বুঝে নিলেই হবে। কথা বলছেন আইসিসিবির পরিচালন কর্মকর্তা এম এম জসিম উদ্দিন।  ছবি: ডিএইচ বাদলএদিকে স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের নির্বাহী প্রকৌশলী (ঢাকা সিটি বিভাগ) মো. মাসুদুল আলম বলেন, আমাদের কাজ শেষই বলা চলে। বাকি কিছু বেড ছিল, সেগুলোও হাসপাতাল প্রাঙ্গণে চলে এসেছে। বসানো বাকি তাও একদিনের বেশি লাগবে না। এর আগে করোনা রোগীদের চিকিৎসার জন্য আন্তর্জাতিক কনভেনশন সিটি বসুন্ধরায় ৫ হাজার শয্যার হাসপাতাল করার ঘোষণা দেয় দেশের বৃহত্তম এ শিল্পগোষ্ঠী। হাসপাতাল তৈরির কাজ চলমান।

বাংলাদেশ সময়: ১৩১২ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৬, ২০২০
এসএইচএস/এএটি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।