দিল্লি থেকে: সোমবার বরবাদ করে দিল দিনের শুরুটি। লালকেল্লা বা রেডফোর্ট নাকি বন্ধ।
![](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/red-120161207182530.jpg)
![](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/red-220161207182549.jpg)
![](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/red-320161207182605.jpg)
![](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/mosq-520161207182629.jpg)
কেল্লা থেকে কিলোমিটারখানেক এগোলেই বিখ্যাত সেই মসজিদ। দিল্লি জামে মসজিদ। এ মসজিদটিও সেই মুঘল আমলের। ভারতবর্ষের স্থাপত্যকলায় মুঘলদের যে সৃজনশীল ভাবনার প্রতিফলন পাওয়া যায় তার আরও একটি উদাহরণ এ মসজিদ। এটা পুরনো দিল্লিতে অবস্থিত। ১৮৫৭ সালে সিপাহি বিদ্রোহের পর ব্রিটিশরা মসজিদ দখল করে সৈন্যঘাঁটি বানায় বলে জানা যায় ইতিহাস থেকে। লাল বেলেপাথর ও মার্বেল পাথর দিয়ে তৈরি এ মসজিদে একসঙ্গে নামাজ পড়তে পারে প্রায় ২৫ হাজার মুসল্লি।
![](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/redfort-620161207182643.jpg)
![](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/redfort-720161207182659.jpg)
১৬৪৪ সালে মসজিদটির নির্মাণ কাজ শুরু করেন সম্রাট শাজাহান। লালকেল্লাও তার স্থাপনা। এই মিনারের চূড়া থেকে পাখির চোখে দেখা যায় লালকেল্লা। ভেতরে না ঢোকার আক্ষেপ কিছুটা হলেও দূর হলো এ মিনারে উঠে কেল্লা দেখে। ১৩৫ ফুট উঁচু মিনার থেকে দিল্লি সিটির অসাধারণ ল্যান্ডস্কেপে মুগ্ধ না হয়ে উপায় নেই। মিনারের চূড়ায় তিন-চারজন দাঁড়ানোর মতো জায়গা রয়েছে।
![](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/redfort-820161207182741.jpg)
![](http://www.banglanews24.com/media/imgAll/2016October/bg/redfort-920161207182753.jpg)
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৭, ২০১৬
এইচএ/এএ
** সান্ধ্য আলোয় যুদ্ধস্মৃতির ইন্ডিয়া গেট
** জাদুটানা দিল্লি জাদুঘর
** বাংলা উচ্চারণেই মুগ্ধতা ছড়ালেন রাষ্ট্রপতি প্রণব
** বাংলাদেশের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রণব মুখার্জির
** হিমালয় দেখতে দেখতে সোয়া ২ ঘণ্টায় দিল্লি!
** ভারতে বাংলাদেশের ইয়ুথ ডেলিগেশন টিম
** ভারত যাচ্ছে বাংলাদেশের ইয়ুথ ডেলিগেশন টিম