ঢাকা: জিপিআইটি নামে গ্রামীণফোনের অধীভুক্ত নতুন একটি কোম্পানির যাত্রা শুরু হলো। গ্রামীণফোনের তথ্যপ্রযুক্তি খাতে সহায়তা ছাড়াও ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে জিপিআইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে চায়।
শনিবার রাজধানীর বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার জিপি হাউসে জিপিআইটির নতুন যাত্রা উপলক্ষে ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনে টেলিযোগাযোগ শিল্প ও তথ্যপ্রযুক্তির ভূমিকা কি হবে’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।
প্রসঙ্গত, জিপিআইটি গ্রামীণফোনের তথ্যপ্রযুক্তি অবকাঠামো তৈরিতে গত এক দশক ধরে কাজ করে আসছে। ২০১০ সালের জানুয়ারি মাসে জিপিআইটি একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি হিসেবে গ্রামীণফোনের সঙ্গে যুক্ত হয়েছে।
জিপিআইটির যাত্রা উপলক্ষে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। এতে গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ও জিপিআইটির চেয়ারম্যান ওডভার হেশজেদাল, গ্রামীণফোনের টেকনোলজি হেড ফ্রোড স্টোলডাল, জেনারেল ম্যানেজার গেজ অ্যাবেক, বেসিসের সভাপতি মাহবুব জামান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পলিসি অ্যাডভাইজার অনির চৌধুরী, ও কাজী ইসলাম আলোচনায় অংশ নেন।
গ্রামীণফোনের সিইও বলেন, ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে ভূমিকা রাখতে চায় গ্রামীণফোনের জিপিআইটি। তবে সবার আগে তথ্যপ্রযুক্তি বান্ধব একটি নীতিমালা তৈরি প্রয়োজন।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরশেন সার্ভিসেস (বেসিস) এর সভাপতি মাহবুব জামান বলেন, বিভিন্ন সরকারি বেসরকারি দপ্তরে কম্পিউটার যুক্ত হওয়ার ফলে অনেক ক্ষেত্রে লোকবল কমাতে হয়েছে। এ থেকে অনেকের ধারনা ছিল তথ্যপ্রযুক্তি হয়তো বেকারত্ব বাড়াবে। তবে সেই বাস্তবতা আজ নেই।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৯, ২০১১