ঢাকা: ক্রমবর্ধমান শরণার্থীর চাপে ইউরোপীয় সীমান্ত হুমকিতে রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন হাঙ্গেরির প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর অরবান।
শরণার্থী ও অভিবাসন প্রত্যাশীরা ‘দরজা ভেঙে ফেলছে’ মন্তব্য করে তিনি ইউরোপের সবগুলো রাষ্ট্রকে এ সংকট মোকাবেলায় একতাবদ্ধ হওয়ারও আহ্বান জানিয়েছেন।
এর আগে এক লাখ বিশ হাজার শরণার্থীকে বণ্টনের ব্যাপারে প্রস্তাবিত কোটানীতির ব্যাপারে আলোচনায় বসেন ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) নেতারা। এতে এ প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করে পোল্যান্ড, হাঙ্গেরি, চেক রিপাবলিক ও স্লোভাকিয়া। তবে জার্মানি ও ফ্রান্স এ বণ্টনের পক্ষে।
স্থানীয় সময় সোমবার (২১ সেপ্টেম্বর) হাঙ্গেরির সংসদে সীমান্ত সুরক্ষায় সেনাবাহিনীকে আরও শক্তিশালী করার ব্যাপারে আইনপ্রণেতারা এক মত হওয়ার কিছু পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ভিক্টর অরবান বলেন, শরণার্থীর স্রোতে যেন ভেসে যাচ্ছি আমরা। তারা শুধু কড়াই নাড়ছে না, তারা আমাদের দরজাগুলোও ভেঙে ফেলছে। আমাদের সীমান্ত হুমকিতে পড়েছে। শুধু হাঙ্গেরিই নয়, গোটা ইউরোপই হুমকিতে পড়েছে।
সীমান্তে কড়াকড়ি আরোপের ব্যাপারে হাঙ্গেরির সংসদে নতুন যে আইনটি পাস হয়েছে, এর ফলে এখন থেকে শরণার্থীদের ঠেকাতে রাবার বুলেট ও টিয়ার গ্যাস ব্যবহার করতে পারবে দেশটির সেনাবাহিনী।
বাংলাদেশ সময়: ০৯৪৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২২, ২০১৫
আরএইচ