ঢাকা: যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকি অঙ্গরাজ্যের লুইসভিলাতে বেড়ে ওঠে একটি ছেলে। নাম তার ক্যাসিয়াস ক্লে।
এই করতে করতে ক্যাসিয়াসের বয়স তখন ১২। স্কুলে যাওয়ার পথটা সহজ করতে সেবারের জন্মদিনে বাবা ক্যাসিয়াস মারসেলাস ক্লে সিনিয়র তাকে একটি বাইসাইকেল কিনে দেন।
কিন্তু শখের সেই সাইকেল কিনা হয়ে গেল চুরি! আর যায় কোথায়। রেগেমেগে আগুন খুদে ক্যাসিয়াস। সোজা হাজির থানায়। পুলিশ অফিসারকে দিলো চুরির অভিযোগ। একইসঙ্গে জানিয়ে দিলো, চোর ব্যাটাকে পেলে কেমন উত্তমমধ্যম দেবে।
পুলিশ অফিসার জো মার্টিন ছিলেন একজন বক্সিং প্রশিক্ষকও। তিনি ক্লেকে বোঝালেন, চোরকে ধরে মারতে গেলে আগে মারার কায়দা তো শিখতে হবে। ব্যস, তখন থেকে শুরু হয়ে গেল ক্যাসিয়াসের প্রশিক্ষণ। তারপরের গল্প পুরো বিশ্বের জানান।
সেদিনের সেই পুলিশ অফিসার যদি জো মার্টিন না হতেন, অথবা সাইকেলটিই যদি চুরি না হতো, কে বলতে পারে মুহাম্মদ আলীকে পেতো কিনা বিশ্ব!
বাংলাদেশ সময়: ১৯১২ ঘণ্টা, জুন ০৪, ২০১৬
এইচএ/
আরও পড়ুন
**বিশ্ববাসীর জন্য যা বলেছিলেন মুহাম্মদ আলী
**মুহাম্মদ আলী: অভিমানী-জেদি-ক্ষ্যাপাটে-উদার
**মুহাম্মদ আলীর মৃত্যুতে বিশ্বজুড়ে শোকের ছায়া
** মুহাম্মদ আলীর মৃত্যুতে শেখ হাসিনার শোক
**বিশ্বখ্যাত মুষ্টিযোদ্ধা মুহাম্মদ আলী আর নেই
** মুহাম্মদ আলী ‘লাইফ সার্পোটে’