স্থানীয় সময় সোমবার (২৩ জানুয়ারি) চুক্তিটি বাতিলের জন্য নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন তিনি।
ট্রাম্প নির্বাচনের আগেই ঘোষণা দিয়েছিলেন তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হলে আমেরিকানদের বৃহৎ স্বার্থে প্রেসিডেন্টের দায়িত্বগ্রহণের প্রথম দিনেই টিপিপি বাণিজ্য চুক্তি বাতিল করবেন।
টিপিপি চুক্তির লক্ষ্য ছিল চুক্তিভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে অর্থনৈতিক কাঠামো সুদৃঢ় ও প্রবৃদ্ধি সমৃদ্ধ করা। যদিও টিপিপি চুক্তির বিরুদ্ধে খোদ যুক্তরাষ্ট্রের জনগণের মধ্যেও মতভেদ ছিল।
সাবেক প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ক্ষমতায় থাকার সময় ২০১৫ সালে পারস্পরিক বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিনা শুল্ক সুবিধা কাজে লাগাতে যুক্তরাষ্ট্রসহ এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের ১২টি দেশ টিপিপি বাণিজ্য চুক্তিতে স্বাক্ষর করে। বহু তর্ক-বিতর্ক ও যাচাই-বাছাইয়ের পর চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।
চুক্তিতে স্বাক্ষরকারী দেশগুলো হলো- মেক্সিকো, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া, মালয়েশিয়া, জাপান, নিউজিল্যান্ড, ব্রুনাই দারুস সালাম, চিলি, পেরু, সিঙ্গাপুর ও ভিয়েতনাম।
এ চুক্তি বাতিলের ফলে চুক্তিভুক্ত দেশগুলো বড় ধরনের অর্থনৈতিক ঝুঁকির মধ্যে পড়বে বলে অর্থনীতিবিদদের ধারণা।
বাংলাদেশ সময়: ০০১২ ঘণ্টা, জানুয়ারি ২৩, ২০১৭/ আপডেট: ০০৩৫ ঘণ্টা
টিআই