স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) ভোটগণনার এমনই তথ্য আসে আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমে। এর আগে সোমবার (২১ অক্টোবর) দেশটিতে সাধারণ নির্বাচনের ভোটগ্রহণ শেষ হয়।
৩৩৮ আসনের এই নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করতে প্রয়োজন ১৭২ আসনের। কিন্তু ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টি পেয়েছে ১৫৫টি। এ হিসেবে এবারই প্রথম দলটি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারালো। এছাড়া তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ্যান্ড্রু শির কনজারভেটিভ পার্টি পেয়েছে ১২২টি আসন। এছাড়া অন্যান্য দলের মধ্যে- ব্লক কুইবেকোইস ৩২টি, নিউ ডেমোক্রেট পার্টি ২৫টি, গ্রিন পার্টি তিনটি ও ইন্ডিপেন্ডেন্ট পেয়েছে একটি আসন।
এবারের নির্বাচনে অংশ নেওয়া উল্লেখযোগ্য ছয়টি দলের মধ্যে মূল প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছিল প্রধানমন্ত্রী ও লিবারেল পার্টির নেতা জাস্টিন ট্রুডো এবং কনজারভেটিভ পার্টির নেতা অ্যান্ড্রু শির মধ্যে।
বিভিন্ন প্রতিশ্রুতির অঙ্গীকারে ২০১৫ সালে দেশটির ২৩তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ক্ষমতায় আসেন জাস্টিন ট্রুডো। তবে ক্ষমতায় থাকাকালীন-ই স্ক্যান্ডালে জড়িয়ে পড়েন তিনি। যা নিয়ে উত্থান-পতনের মধ্য দিয়েই যাচ্ছিল তার দিন। ফলে ক্ষমতার ৪ বছর শেষে প্রশ্ন উঠেছে ট্রুডো সরকারের সক্ষমতা নিয়ে।
এদিকে ইতোমধ্যে জয় উদযাপন শুরু করেছে ট্রুডোর লিবারেল পার্টির কর্মী-সমর্থকরা।
বাংলাদেশ সময়: ১০২১ ঘণ্টা, অক্টোবর ২২, ২০১৯
এসএ/টিএ