চীনে আর কাউকে চাকরি না দিতে স্টাফিং কোম্পানিগুলোকে নির্দেশ দিয়েছে তাইওয়ান। মেধা পাচার রোধে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শ্রম মন্ত্রণালয় বলেছে, সাধারণ নিয়ম হিসেবে দ্বীপের সমস্ত তাইওয়ানীয় এবং বিদেশি স্টাফিং কোম্পানি চীনে অবস্থিত চাকরির জন্য আর খোলা পোস্ট নাও করতে পারে।
চীনের এ সময়ে যে ধরনের মিল্প গড়ে তোলা হচ্ছে, তাতে তাইওয়ানের প্রকৌশলীদের চাহিদা বেড়েছে।
মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার কারণে চীনের উন্নয়ন কিছুটা বিপর্যয়ের মুকে। এর ফলে তাইওয়ানের শীর্ষ প্রতিভাবানদের টেনে নিতে মরিয়া চীন।
চীনের মূল ভূখণ্ডে কাজের জন্য কোনো সংস্থাকে সহায়তা বা প্রতিনিধিত্ব করতে নিষেধ করা হয়েছে। লঙ্ঘনকারীরা মন্ত্রণালয় থেকে জরিমানার মুখোমুখি হবে।
চীন দীর্ঘদিন ধরে গণতান্ত্রিক তাইওয়ানকে তার ভূখণ্ডের অংশ হিসাবে দেখে এসেছে। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র-চীন প্রযুক্তি বিরোধের পর উভয় পক্ষের মধ্যে সম্পর্ক তিক্ত হয়ে ওঠে। তাইওয়ানের চিপ শিল্প মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পরে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে, এবং ওয়াশিংটন বেইজিংয়ের প্রযুক্তিগত অগ্রগতি রোধে তাইপেইয়ের সাথে অংশীদারিত্বের আশা করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৬ ঘণ্টা, মে ০৫, ২০২১
নিউজ ডেস্ক