বুধবার (০১ নভেম্বর) মামলাটির তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য থাকলেও দাখিল করেননি তদন্তকারী কর্মকর্তা। পরে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সারাফুজ্জামান আনছারীর আদালত প্রতিবেদন দাখিলে আরও একমাস চারদিন সময় দেন।
জয়কে যুক্তরাষ্ট্রে অপহরণ ও হত্যাচেষ্টার পরিকল্পনার অভিযোগে ২০১৫ সালের ০৪ আগস্ট গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) পরিদর্শক ফজলুর রহমান রাজধানীর পল্টন থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন, যা পরে মামলায় রূপান্তরিত হয়।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, ‘২০১১ সালের সেপ্টেম্বর মাসের আগে যেকোনো সময় থেকে এ পর্যন্ত জাসাসের সহ সভাপতি যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী মোহাম্মদ উল্লাহ মামুন এবং দেশে ও দেশের বাইরে অবস্থানরত বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের নেতারা জয়কে অপহরণ ও হত্যার ষড়যন্ত্র করছেন। প্রাপ্ত তথ্য পর্যালোচনা করে সন্দেহ করা হচ্ছে যে, যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, বাংলাদেশসহ বিশ্বের যেকোনো দেশে বিএনপির উচ্চ পর্যায়ের নেতৃত্ব সজীব ওয়াজেদ জয়ের জীবননাশসহ যেকোনো ধরনের ক্ষতির ষড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন। এ ষড়যন্ত্র বাস্তবায়নে বিএনপির হাইকমান্ড দেশ ও দেশের বাইরে থেকে অর্থায়ন করছে’।
গত বছরের ১৬ এপ্রিল মামলাটিতে সিনিয়র সাংবাদিক শফিক রেহমানকে গ্রেফতার করা হয়। পরে উচ্চ আদালতের জামিনে কারামুক্ত হন তিনি।
অন্যদিকে আমার দেশ পত্রিকার ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মাহমুদুর রহমানকে কারাগারে থাকা অবস্থায় এ মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয় (শ্যো’ন অ্যারেস্ট)। পরে তিনিও উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৮ ঘণ্টা, নভেম্বর ০১, ২০১৭
এমআই/এএসআর