বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) শুনানি শেষে এ মামলায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল চার্জ গঠন করেন।
মামলার ১০২ আসামির মধ্যে একজন কারাগারে অসুস্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে মামলা পরিচালনা করেন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম। আর আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট মো. জাহাঙ্গীর আলম, অ্যাডভোকেট শামীম আরা স্বপ্না, অ্যাডভোকেট মো. মঈনউদ্দিন ও অ্যাডভোকেট সেলিম।
অ্যাডভোকেট ফরিদুল আলম বলেন, ২০১৮ সালের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ৩৬(১), ১০(গ) ৪০/৪১ ধারায় ৯৭ আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয়েছে। একই আসামিদের বিরুদ্ধে দায়ের করা অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলার (এসপিটি মামলা নং -৭৩/২০) রয়েছে। পরববর্তীতে এ মামলার শুনানি শেষে চার্জ গঠন করা হবে।
২০১৯ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মো. আসাদুজ্জামান খান কামালের উপস্থিতিতে টেকনাফ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ১০২ জন ইয়াবা কারবারি আত্মসমর্পণ করেন। এ সময় তারা সাড়ে ৩ লাখ ইয়াবা, ৩০টি দেশীয় তৈরি বন্দুক এবং ৭০টি গুলি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে জমা দেন।
অপরদিকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে তাদের স্বাভাবিক জীবনে ফিরে আসার পথে স্বাগত জানানো হয়। এ দফায় আত্মসমর্পণকারীদের মধ্যে ছিলেন সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদির ৪ ভাইসহ ৭ জনপ্রতিনিধি।
বাংলাদেশ সময়: ২১৩১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৭, ২০২০
এসবি/এমএ