এ বিষয়ে জারি করা রুল নিষ্পত্তি করে রোববার (০১ মার্চ) রায় দেন বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চ।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত তালুকদার।
এর আগে গত ৪ নভেম্বর রিট করার কথা জানিয়ে আইনজীবী মো. মনিরুজ্জমান বলেছিলেন, অ্যাবসেন্ট মাইন্ডে বাচ্চারা যখন চিপস খায় তখন খেলনাটা তাদের পেটে ঢুকে যায়। এটা খুবই অ্যালার্মিং। প্রতিবেশী দেশে দু’টি বাচ্চা মারা গেছে বলে আমরা প্রতিবেদন পেয়েছি। আমরা আশংকা করছি, আমাদের দেশের কোনো শিশু চিপসের প্যাকেটে যে প্ল্যাস্টিকের খেলনা থাকে সেটা খেয়ে ফেললে হয়তো এরকম পরিস্থিতি হতে পারে। প্রিভেনশন ইজ বেটার দ্যান কিওর। এ কারণে রিট করেছি।
এরপর ১৭ নভেম্বর আদালত এ বিষয়ে দুই সপ্তাহের মধ্যে বাংলাদেশ স্ট্যান্ডার্ডস অ্যান্ড টেস্টিং ইন্সটিটিউশনকে (বিএসটিআই) প্রতিবেদন দেওয়ার নির্দেশ দিয়ে রুল জারি করেন।
পরে বিএসটিআই প্রতিবেদন দেন। তারা এ বিষয়ে বাজার মনিটরিং অব্যাহত রেখেছেন বলে জানায়।
বাংলাদেশ সময়: ০৪৩৫ ঘণ্টা, মার্চ ০২, ২০২০
ইএস/ওএফবি