ঢাকা: কারাগারে বায়োমেট্রিক পদ্ধতি নিয়ে চালু করা নিয়ে অগ্রগতি জানতে চেয়েছেন হাইকোর্ট।
১২ জানুয়ারির মধ্যে এ বিষয়ে সুরক্ষাসেবা ও জন নিরাপত্তা বিভাগের সচিব এবং কারা মহাপরিদর্শককে এ বিষয়ে জানাতে হবে।
চট্টগ্রামে এক নারীর বদলি জেল খাটা নিয়ে মামলার শুনানিতে রোববার (২১ নভেম্বর) বিচারপতি জাহাঙ্গীর হোসেন সেলিম ও বিচারপতি মো. আতাউর রহমানের বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
আদালতে আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. সারওয়ার হোসেন বাপ্পী।
ওই মামলার শুনানিতে ২৮ জুন দেশের সব জেলখানায় কয়েদিদের পরিচয় শনাক্তে ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও আইরিশ স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে বায়োমেট্রিক ডাটা পদ্ধতি চালু করতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না তা জানতে চেয়েছিলেন হাইকোর্ট। ওই রুল শুনানিতে রোববার আদেশ দেন।
শিশির মনির জানান, ১৮ নভেম্বর বিবাদীরা এ বিষয়ে আদালতে ব্যাখ্যাসহ প্রতিবেদন দাখিল করেন। সেখানে বলা হয়, এ বিষয়ে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টার (এনটিএমসি) এবং কারা অধিদপ্তরের মধ্যে ডাটাবেজ ও তথ্য ব্যবহারের বিষয়ে সমঝোতা স্মারক সই হয়। স্মারকে উল্লেখ করা হয়, ইতোমধ্যে ৪৫টি কারাগারের তথ্য সংগৃহীত হয়েছে। চলতি বছরের ৫ সেপ্টেম্বর কেরানীগঞ্জ,কাশিমপুর ও নারায়ণগঞ্জ কারাগারে এনটিএমসির পাইলট প্রজেক্ট চালু করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৩১৪ ঘণ্টা, নভেম্বর ২১, ২০২১
ইএস/এএটি