পেটের খেয়াল রাখতে টক দই উপকারী। শীত, গ্রীষ্ম, বর্ষা যেকোনো ঋতুতেই সুস্থ থাকতে টক দই খাওয়ার কোনো বিকল্প নেই।
১. স্পর্শকাতর ত্বকের ক্ষেত্রে অল্পতেই র্যাশ, ব্রণ বেরোয়। এ ধরনের ত্বকের ক্ষেত্রে অভ্যাসের বাইরে গিয়ে কোনো কিছু মাখলেই সমস্যা হয়। যাদের এমন ত্বক, তারা সবকিছু মাখতেও পারেন না। কিন্তু দই মাখলে সমস্যা হওয়ার কথা নয়। এক টেবিল চামচ দইয়ের সঙ্গে দুই চামচ ওটস মিশিয়ে একটি প্যাক বানিয়ে মাখতে পারেন। ২০ মিনিট রাখার পর ধুয়ে ফেলুন। ত্বক ভালো থাকবে।
২. রুক্ষ ত্বকে মসৃণতা আনতে কাজে লাগাতে পারেন দই। মধু ও দই একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রণ বানিয়ে নিন। স্নানের আগে ৩০ মিনিটের মতো মেখে রাখুন। শুকিয়ে এলে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে তিনদিন মাখলে ত্বকে আসবে ঔজ্জ্বল্য।
৩. তৈলাক্ত ত্বক হলো ব্রণের আঁতুড়ঘর। তৈলাক্ত ত্বকের সমস্যাও অনেক বেশি। তৈলাক্ত ত্বকের যত্নে বিশেষ মনোযোগ দেওয়া জরুরি। বেসনের সঙ্গে দই মিশিয়ে মাখতে পারেন। বেসন ত্বকের কোষে কোষে জমে থাকা ময়লা দূর করতে সাহায্য করে। সপ্তাহে দুইদিন মাখলেই কাজ হবে।
বাংলাদেশ সময়: ০২৩৭ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২৪
আরবি