ঢাকা, মঙ্গলবার, ৩১ আষাঢ় ১৪৩২, ১৫ জুলাই ২০২৫, ১৯ মহররম ১৪৪৭

লাইফস্টাইল

শেষ হলো মুক্তি ও মানবাধিকারবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র উৎসব

বিনোদন ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২২:৩৪, জানুয়ারি ৮, ২০১১

মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর অয়োজিত মুক্তি ও মানবাধিকারবিষয়ক আন্তর্জাতিক প্রামাণ্যচিত্র উৎসব শেষ হলো পুরস্কার প্রদানের মাধ্যমে। জুরি বোর্ড জাতীয় মানের উপযুক্ত প্রামাণ্যচিত্র না পাওয়ায় শুধু দুই নবীন নির্মাতাকে পুরস্কার প্রদান করেন।

‘একাত্তরের পদযাত্রী’র জন্য ফরিদ আহমেদ এবং ‘রক্তাক্ত প্রান্তর’র জন্য পলাশ রসুলের হাতে পুরস্কার তুলে দেন শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী।

শাহবাগের পাবলিক লাইব্রেরির শওকত ওসমান স্মৃতি মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক প্রামাণ্যচিত্র উৎসব শুরু হয় ৫ জানুয়ারি। তরুণ প্রজšে§র মধ্যে মুক্তিযুদ্ধের আদর্শ ছড়িয়ে দিতে পঞ্চমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয় এ মুক্তি ও মানবাধিকারবিষয়ক প্রামাণ্যচিত্র উৎসব।

উৎসবে মোট ২৫টি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।   ৮ জানুয়ারি শনিবার বিকেল তিনটায় বিপ্লব কুমার পাল পরিচালিত ‘ইন্দুমতির বৈঠা’ প্রামাণ্যচিত্রের মাধ্যমে শুরু হয় উৎসবের শেষ দিনের শেষ প্রদর্শনী ।

প্রদর্শনী শেষে সন্ধ্যা ৭টায় আয়োজন করা হয়েছিল পুরস্কার প্রধান ও উৎসব সমাপনী অনুষ্ঠান। আলোচনা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন তিন সদস্যবিশিষ্ট বিচারক দলের প্রধান শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী, উৎসব পরিচালক  ফৌজিয়া খান,  জাদুঘরের ট্রাস্টি ও সদস্য সচিব মফিদুল হক, ট্রাস্টি রবিউল হুসাইন ও মানজারে হাসীন।

পুরস্কারপ্রাপ্ত দুজনকে ২৫ হাজার টাকার চেক, ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়। আরেকজন নবীন নির্মাতা সুইট আশরাফুল আলমকে  তার ‘জুম একাত্তর’র জন্য বিশেষ সম্মাননাসূচক ক্রেস্ট ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।

শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী ছাড়া বিচারক দলের অন্য সদস্যরা হলেন কাইজার চৌধুরী ও তারেক মাসুদ।

বাংলাদেশ সময় ২২০০, জানুয়ারি ৮, ২০১১

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।